টিস্যু কালচার পদ্ধতিতে উৎপন্ন ভ্রুণ কে কি বলা হয়?

টিস্যু কালচার পদ্ধতিতে মেরিস্টেম কালচার করে উৎপাদিত চারার বৈশিষ্ট্য রোগমুক্ত থাকা

ভ্রুণ বিকশিত হয়ে রেণুধর উৎপন্ন করে

অনিষিক্ত হ্যাপ্লয়েড ডিম্বাণু হতে ভ্রুণ উৎপন্ন হওয়াকে হ্যাপ্লয়েড পার্থেনোজেনেসিস বলে

নিষেক বিহীন অবস্থায় ডিম্বাণু হতে ভ্রুণ উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়াকে বলা হয় পার্থেনোজেনেসিস

বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টিস্যু কালচার এর কাজ শুরু হয়

টিস্যু কালচার প্রযুক্তির অন্তর্ভুক্ত নয় ইস্ট কালচার

টিস্যু কালচার এর জন্য নির্বাচিত উদ্ভিদের অংশকে এক্সপ্লান্ট বলা হয়

টিস্যু কালচার প্রযুক্তির জনক হ্যাবারল্যান্ডট

টিস্যু কালচার প্রযুক্তির প্রাথমিক উদ্দেশ্য বিভাজনক্ষম অঙ্গ থেকে নতুন চারা তৈরি

কালচার পাত্রের টিস্যু কয়েকদিনের মধ্যে বিভক্ত হয়ে একটি অসংগঠিত কোষ পিন্ডে পরিণত হলে তাকে ক্যালাস বলে