Answered Oct 21, 2019
সূর্য কিরণকে ধাতব চাকতির সাহায্যে প্রতিফলিত করে যে চুল্লি তৈরি করা হয় তাকে সৌর চুল্লি বলে।
সম্প্রতি জাপান পারমাণবিক চুল্লি মুক্ত ঘোষণা করে ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১৩ সালে।
ইস্পাতের কাঠামোতে তৈরী আকারে বৃহৎ, ফায়ার ক্লে দ্বারা আবরিত, উচ্চ তাপমাত্রায় আকরিক লোহা গলানোর চুল্লিকে ব্লাস্ট ফার্নেস বা মারুৎ চুল্লি (Blust Furnace) বলে ।
সৌর শব্দটি বিশেষণ পদ।
প্রতি মিনিটে পৃথিবীর সৌর ধ্রুবকের পরিমান ১.৯৪ ক্যালোরি/বর্গসেমি।
সূর্যের আকর্ষণে পৃথিবীতে যে জোয়ার হয় রাকে সৌর জোয়ার বলে ।
সূর্যের আলোর সাহায্যে যে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করা হয়, তাকে সৌর বিদ্যুৎ বলে।
বৈদ্যুতিক চুল্লি প্রধানত ২ প্রকার, যথাঃ১। বৈদ্যুতিক আক্র।২। বৈদ্যুতিক আবেশন চুল্লি।
আবেশন চুল্লি ক্ষমতা ৩০০ কেজি থেকে ৬০০০ কেজি।
অতি উচ্চ মানের ইস্পাত যেমনঃ টুল স্টীল, ডাই স্টীল ইত্যাদি উৎপাদনের জন্য আবেশন চুল্লি বেশি উপযোগী।
দেশের প্রথম সৌর বিদ্যুত নির্মাণে আর্থিক সহযোগীতা করে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (ADB)।প্রায় সাড়ে ৬৮ কোটি টাকা।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন