Answered Oct 21, 2019
উষ্ণ-আর্দ্র বায়ুর উত্থান ও উৎপত্তিগত দিক দিয়ে বজ্রঝড় মূলত দুই প্রকার । যথা –১. বায়ুপুঞ্জস্থ বজ্রঝড় ও ২. সীমান্ত বজ্রঝড় ।
সব সভ্যতার যেমন উত্থান ছিল তেমনি এর পতনও ছিল। সিন্ধু সভ্যতাটির উত্থান ঘটে ৩৫০০ খ্রিষ্ট পূর্বাব্দে
নিবন্ধনের দিক দিয়ে ব্যাংক ২ প্রকার।
আর্দ্র অ্যামোনিয়া শুস্ককরণের কাজে শুস্ক CaO ব্যবহৃত হয়।
রাসায়নিক আবহবিকার – নিরক্ষীয়, উষ্ণ-আর্দ্র, ক্রান্তীয় মৌসুমী, আৰ্দ্ৰ নাতিশীতোয় জলবায়ু অঞ্চলে ঘটে থাকে।
আর্দ্রতা ও শক্তির দ্রুত সঞ্চালন ও শক্তিশালী বায়ু-আবর্ত (Vortex) গঠনের মধ্য দিয়ে কিউমুলোনিম্বাস মেঘ থেকে যে ভয়াবহ ঝড়ের সৃষ্টি হয়, তাকে বজ্রঝড় (Thunderstorm) বলে ।
উৎপত্তিগত বৈশিষ্ট্য ও অঞ্চলভেদে ঘূর্ণবাতকে প্রধানত দুটিভাগে ভাগ করা হয় ।
সরল প্রোটিন আর্দ্র বিশ্লেষণ করলে অ্যামিনো এসিড পাওয়া যায়
ভূপৃষ্ঠের যে-সমস্ত স্থানে কেবলমাত্র আর্দ্র ঋতুতেই ভৌমজল নির্গত হয়, কিন্তু অন্য সময় শুকিয়ে যায়, তাকে সবিরাম প্রস্রবণ বলে।
উষ্ণ - আর্দ্র জলবায়ু অঞ্চলে রাসায়নিক আবহবিকার বেশি দেখা যায়।
আর্দ্র পর্ণমোচী বনের উদাহরণ বাংলাদেশের শালবন
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন