Answered Oct 21, 2019
যে কোনো কঠিন, তরল বা গ্যাসীয় পদার্থ যে গুলি আমাদের কোনো কাজে লাগে না। অর্থাৎ ফেলে দেওয়া প্রয়োজন সেই পদার্থ গুলিকে বর্জ্য পদার্থ বলে।
বর্জ্য প্লাস্টিকের তৈরি ভারতের বৃহত্তম চরখা নয়ডা শহরে উদ্বোধন করা হয়েছে।
বর্জ্য কাগজ একটি “জৈব ভঙ্গুর” ধরণের বর্জ্য।
প্রশান্ত মহাসাগরীয় সামুদ্রিক অবক্ষেপকে প্রশান্ত মহাসাগরীয় বর্জ্য বলা হয়।
বিপাক ক্রিয়ার ফলে উদ্ভিদ গ্লুটামিন জাতীয় বর্জ্য পদার্থ তৈরি করে
যে সকল বর্জ্য বিয়োজিত হয়ে জল , মাটি ও বাতাসের সঙ্গে মিশে যায় তাকে জৈব ভঙ্গুর বর্জ্য বলে।
উদ্ভিদের বর্জ্য পদার্থের নাম রেজিন
কঠিন বর্জ্য পদার্থের সবথেকে বড়ো উৎস ইমারতি দ্রব্য।
কঠিন বর্জ্য নিয়ন্ত্রনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি স্যানিটারি ল্যান্ডফিল।
বর্জ্য থেকে তাপ উৎপাদনে একটি অক্সিজেনবিহীন দহনের প্রক্রিয়ার নাম পাইরোলিসিস।
বর্জ্য ব্যবস্থাপনার প্রথম লক্ষ বর্জ্যের পরিমানগত হ্রাস।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন