উপনদীগুলি প্রধান নদীর সঙ্গে সুক্ষ্মকোণে মিলিত হয় কোথায়?

ডিবং , ডিহং ও লােহিত নদীর মিলিত ধারার নাম ব্রহ্মপুত্র ।

ভাগীরথী ও অলকানন্দা নদীর মিলিত প্রবাহ গঙ্গা নামে প্রবাহিত হয়েছে।

নদীর পুনযৌবন লাভের ফলে নদীর দৈর্ঘ্য বরাবর যে বিন্দুতে উর্ধ্ব উপত্যকার পুরোনো মৃদু ঢালের সঙ্গে নিম্ন উপত্যকার নতুন খাড়াঢ়াল মিলিত হয়, তাকে নিক পয়েন্ট বলে।

নদী যেখানে কোনো সমুদ্র, হ্রদ, বা বড় জলাশয়ে মিলিত হয় সেই মিলনস্থলকে নদীর মোহনা বলে।

প্রধান নদী ও তাদের উপনদীসমূহ উভয়েই সমকোণে মিলিত হয়- আয়তাকার (Rectangular) জলনির্গমন প্রণালীতে।

বিভিন্ন ক্রমের উপনদীগুলি তাদের মূল নদীর সঙ্গে সবসময় সমকোণে মিলিত হয়- জাফরীৰূপী জলনির্গম প্রণালীতে।

যেসব নদী ভূপ্রাকৃতিক পরিবর্তনের (উত্থান কার্যের) সঙ্গে সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ক্ষয়কার্য চালিয়ে পূর্বপ্রবাহ বজায় রাখতে সক্ষম হয়, তাদের – পূর্ববতী নদী বা পূর্বগামী নদী (Antecedent stream) বলে।

সমুদ্র যেখানে এসে থলভাগে মিলিত হয়, সেই সীমারেখাকে তটরেখা বলা হয়।

দুটি স্পিট সমুদ্রে পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হয়ে যে ত্রিকোণাকার ভূখণ্ড গড়ে ওঠে, তাকে কাসপেট ফোরল্যান্ড বলে।

শিলাবতী ও দারকেশ্বর নদীর মিলিত প্রবাহের নাম রূপনারায়ণ।