মানুষ সব সময় অহংকারবশতঃ সব কার্যের নিজেকে কর্তা বলে মনে করে কিন্তু আসলে সমস্ত কার্য কার প্রভাবে সংঘটিত হয়?

ক্ষয় কার্যের শেষ সীমা হল সুমদ্র জলতল বা সুমদ্র পৃষ্ট।

ভগবান সমস্ত জীবকে সমান দৃষ্টিতে দেখেন। তার অর্থ হচ্ছে প্রত্যেকটি জীবের কর্ম অনুসারে যথাযােগ্য ফল তিনি তাকে প্রদান করে থাকেন। ভগবানের কেউ প্রিয় নয় বা অপ্রিয় নয়। কিন্তু যারা ভক্তি...

যেসব নদী ভূপ্রাকৃতিক পরিবর্তনের (উত্থান কার্যের) সঙ্গে সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ক্ষয়কার্য চালিয়ে পূর্বপ্রবাহ বজায় রাখতে সক্ষম হয়, তাদের – পূর্ববতী নদী বা পূর্বগামী নদী (Antecedent stream) বলে।

নদীতে জল কমে গেলে, নদী-ঢালের মাত্রা হ্রাস পেলে, নদীর শক্তির তুলনায় অধিক পরিমাণে প্রস্তরখন্ড নদীতে এসে পড়লে নদীর বহন ক্ষমতা বহুলাংশে হ্রাস পায় । এইরূপ অবস্থায় নদীর তলদেশে কিছু কিছু...

হবসের মতে -আদিম মনুষ্য সম্প্রদায় নিজেদের মধ্যে চুক্তি করে তাদের সমস্ত ক্ষমতা কোন একজন ব্যক্তি বা ব্যক্তিসংসদের হাতে অর্পণ করেছিল।

যেসব প্রাকৃতিক শক্তির কার্যের মাধ্যমে উঁচু-নীচু ভূমির পর্যায়ন ঘটে, তাদের পর্যায়নের এজেন্ট বা মাধ্যম বলে।

যে-সমস্ত শিলার মধ্য দিয়ে জল খুব সহজেই ভূগর্ভে প্রবেশ করে, তাকে প্রবেশ্য শিলা বলে।

ভূপৃষ্ঠের যে-সমস্ত স্থানে কেবলমাত্র আর্দ্র ঋতুতেই ভৌমজল নির্গত হয়, কিন্তু অন্য সময় শুকিয়ে যায়, তাকে সবিরাম প্রস্রবণ বলে।

ভূঅভ্যন্তরে সৃষ্ট যে বলের প্রভাবে ভূপৃষ্ঠে বিভিন্ন ভূমিরূপের সৃষ্টি হয় তাকে অন্তর্জাত প্রক্রিয়া বলা হয়।

কোষে শ্বসন কার্য চলাকালীণ সময় নির্গত হয় ATP এর মাধ্যমে শক্তি।