Answered Oct 20, 2019
১৯৮১-৮২ সালের চিংড়ি রপ্তানির পরিমাণ ৭ হাজার টন ছিল।
আমদানি রপ্তানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সবসময়ই ঘাটতি অবস্থায় থাকে।
সার্কভুক্ত দেশসমূহের মধ্যে ভারতে দেশে বাংলাদেশের রপ্তানির পরিমাণ সর্বোচ্চ।
বেগম রোকেয়ার পিতার বাড়ির জমির পরিমাণ ছিল সাড়ে তিন বিঘা।
১৯৯৪-৯৬ সালে চিংড়ি রপ্তানির পরিমান ২৬২৭৭ হাজার মেট্রিক টন।
উপকূলীয় অঞ্চলে চিংড়ি চাষের ব্যাপক প্রসার ঘটেছে।
১৯৯৪-৯৫ সালের শুধু চিংড়ি থেকে আয়ের পরিমাণ ১০৪৬ কোটি টাকা ছিল।
চিংড়ি হলো গুরুত্বপূর্ণ মৎস্য সম্পদ।
স্বাদু পানিতে গলদা চিংড়ি চাষ করা হয়।
১৯৯২ সালে চিংড়ি থেকে ৬০৪ কোটি টাকা আয় হয়।
গলদা চিংড়ি স্বাদু পানিতে বাস করে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন