এল নিনো কাকে বলে?

প্রধান স্কেলের ক্ষুদ্রতম এক ভাগের চেয়ে ভার্নিয়ার স্কেলের এক ভাগ কতটুকু ছোট- তার পরিমাণকে ভার্নিয়ার ধ্র“বক বলে।

কোনো দরকার ছাড়া শক্তির ব্যবহার বা শক্তির অযথা ব্যবহার হলো শক্তির অপচয়।

যেখানে বিজ্ঞানের বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা বা গভেষণা করা হয় তাকে পরীক্ষাগার বা গবেষণাগার (Laboratory) বলে।

ক্ষতিকারক মিউট্যান্ট জিনকে লিথ্যাল জিন বলে।

যখন আলো, তাপমাত্রা, রাসায়নিক পদার্থ, বৈদ্যুতিক শক্তি যেকোন বহিঃস্থ উদ্দীপকের প্রভাবে উদ্ভিদ কিংবা উদ্ভিদ-অঙ্গে স্থান পরিবর্তন ঘটে তখন তাকে প্রবৃত্ত বা আবিষ্ট সামগ্রিক চলন বা ট্যাকটিক চলন বা অভিমুখ্য চলন...

বহিঃস্থ উদ্দীপক আলোকের প্রভাবে যে ট্যাকটিক চলন দেখা যায় তাকে ফটোট্যাকটিক চলন বলে।

প্রশান্ত মহাসাগরে এল নিনো ও লা নিনোর প্রভাব সবচেয়ে বেশি।

এল নিনো দেখা যায় ডিসেম্বর মাসে।

যে যন্ত্র কারেন্ট চলাচলকে নিয়ন্ত্রন করে। সুবিধা মত অন অফ করা যায় তাকে সুইচ বলে।

কোনো পৃষ্ঠের এক বর্গমিটার ক্ষেত্রফলে আপতিত আলোক ফ্লাঙ্রে পরিমাণকে ঐ তলের দীপন তীব্রতা বলে।