Answered Aug 23, 2021
মৃত্তিকা কণাগুলির মধ্যে যে ফাঁকা স্থান থাকে তার আয়তন ও মৃত্তিকার মোট আয়তনের শতকরা পরিমাণকে মৃত্তিকা সচ্ছিদ্রতা বলা হয়।
ভারতের মরু মৃত্তিকা গবেষণা কেন্দ্রটি রাজস্থানের যোধপুরে অবস্থিত।
ভারতের মৃত্তিকা গবেষণা কেন্দ্রটি উত্তরাখণ্ডের দেরাদুনে অবস্থিত।
যে মৃত্তিকা সৃষ্টিতে আদিশিলার প্রভাব সর্বাধিক তাকে এন্ডোডায়নামোফরফিক মৃত্তিকা বলে।
মাটিতে মুক্ত বা সক্রিয় হাইড্রোজেনের তুলনায় সক্রিয় হাইড্রোক্সিল আয়নের মাত্রা বেশি (Ph -7 এর বেশি) হলে তাকে ক্ষারকীয় বা পেডোক্যাল মৃত্তিকা বলা হয়।
মাটিতে মুক্ত বা সক্রিয় হাইড্রোজেনের তুলনায় সক্রিয় হাইড্রোক্সিল আয়নের মাত্রা কম (Ph -7 এর কম) হলে তাকে আম্লিক বা পেডালফার মৃত্তিকা বলা হয়।
বালি প্রধান মাটিতে সব পানি নিচে নেমে যাওয়ায় আর্দ্রতা কম হয়, একে ভৌত শুষ্ক মাটি বলা হয়।
আর্দ্র মাটির পানিতে লবন এর মাত্রা বেশি হলে উদ্ভিতা গ্রহণ করতে পারে না, একে শারীরবৃত্তীয় শুষ্ক মৃত্তিকা বলা হয়।
মরু অঞ্চল থেকে বায়ু বাহিত বালুকা রাশি অন্যত্র সঞ্চিত হয়ে এক ধরনের বালুকাময় মৃত্তিকা গড়ে তোলে একে লোয়েস মৃত্তিকা বলে।
ভূপৃষ্ঠের বিভিন্ন অংশে বিশেষ প্রাকৃতিক পরিবেশে একটি নির্দিষ্ট মৃত্তিকা সৃষ্টির যে সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া সক্রিয় থাকে, তাকে মাটি সৃষ্টির বিশেষ প্রক্রিয়া বলে।
পৃথিবীর যেকোনো স্থানে যেকোনো পরিবেশে মৃত্তিকা সৃষ্টির যে প্রক্রিয়া গুলি সক্রিয় থাকে তাদের মৃত্তিকা সৃষ্টির মৌলিক প্রক্রিয়া বলে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন