Answered Aug 24, 2021
ওজোন স্তরের ক্ষতি সাধন হলে অতিবেগুনী রশ্মির প্রভাবে উদ্ভিদের পাতা পুড়ে যাবে, সামুদ্র্ক এককোষী উদ্ভিদ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে, বীজের অঙ্কুরোধন হ্রাস পাবে, সালোকশংশ্লেষণে বাধাগ্রস্থ হবে।
ম্যানগ্রোভ বা লবণাম্বু উদ্ভিদের জরায়ুজ অঙ্কুরোদগম দেখা যায়।
ওজেন স্তরের ক্ষতি সাধন হলে মানুষের ত্বকে ক্যানসার, DNA ও RNA এর উপর প্রভাব, শরীরের কোমল মাংসপেশিতে ক্ষত সৃষ্টি ইত্যাদি প্রভাব পরতে পারে।
ওজোন স্তরে ক্ষতিকারক রশ্মি শোষণ হয় ৯৭-৯৯ শতাংশ।
ওজোন দিবস ১৬ সেপ্টেম্বর।
ওজোন স্তর আবিষ্কৃত হয় ১৯৩০ সালে।
১৮৪০ সালে বিজ্ঞানী স্কোনবি ওজোন গ্যাস আবিষ্কার করেন।
ফরাসী পদার্থবিদ চার্লস ফ্যব্রি এবং হেনরি বুইসন ১৯১৩ সালে ওজোন স্তর আবিষ্কার করেন।
প্রথম ওজোন গহ্বর আবিষ্কার করেন জে. সি. ফরমেন।
উদ্ভিদ তার স্বাভাবিক বৃদ্ধি, বিকাশ ও পুষ্টির জন্য মাটি, জল ও বায়ু থেকে যেসব মৌলিক খাদ্য উপাদান গ্রহণ করে, তাদের উদ্ভিদের পুষ্টিমৌল বলে।
ত্বকের ক্যান্সার, উদ্ভিদ জগতের ক্ষতি।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন