Answered Oct 19, 2019
চ্যুতির ফলে স্তূপ পর্বতের সৃষ্টি হয়।
বিলোম চ্যুতির ক্ষেত্রে ভূমিধসের সম্ভবনা বেশি।
সোপান চ্যুতির মাধ্যমে খরস্রোতের সৃষ্টি হয়।
চ্যুতির জ্যামিতিক উপাদান হল ব্যবধি।
বিলোম চ্যুতির সৃষ্টি হয় চাপপীড়ন এর ফলে।
যদি বিলোম চ্যুতির চ্যুতিতলের নতি 45°ডিগ্রীর কম হয় তখন তাকে থ্রাস্ট চ্যুতি বলে।
অক্সিডেশনের ফলে ল্যাটেরাইট এবং লাল মাটি সৃষ্টি হয়।
গিরিজনি ভূ আলোড়নের ফলে ভঙ্গিল পর্বত সৃষ্টি হয়।
আবহবিকারের ফলে স্ত্রী ও ট্যালাস দ্বারা পর্বতের পাদদেশ আবৃত থাকলে, তাকে- ব্লকম্পেড (Felsenmer) বলে।
হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে করি হ্রদ সৃষ্টি হয়।
চুনাপাথর গঠিত অঞলে দ্রবণকার্যের ফলে ভূপৃষ্ঠে অসংখ্য ছোটো ছোটো গর্তের সৃষ্টি হয়, এগুলিকে সোয়ালো হোল বলা হয়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন