Answered Oct 19, 2019
মানুষের চোখ ৩৮০ থেকে ৭৫০ ন্যানোমিটার তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের আলোক বর্ণালি চিহ্নিত করতে পারে বলে একে দৃশ্যমান তরঙ্গ বলা হয় ।
তরঙ্গের গতিপথের কোনো একটি বিন্দুকে প্রতি সেকেন্ডে যতগুলো তরঙ্গ অতিক্রম করে তাকে কম্পাংক বলে।
পানির তরঙ্গ কম্পনের দিকের সাথে 900 কোণে অগ্রসর হয়।
চোখে দেখা যায় এমন তরঙ্গ পানি তরঙ্গ
মধ্যকর্ণের অস্থিসমূহের মাধ্যমে শব্দ তরঙ্গ বা ঢেউ অন্তঃকর্ণে পৌঁছায়।
ভোল্টেজ ও কারেন্টের তাৎক্ষণিক মানের স্থানাংক সমুহ প্লট করার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট সময়ের সাপেক্ষে যে ওয়েভ সেপ পাওয়া যায় সেটাই হল তরঙ্গ ওয়েভ।
‘P’ – তরঙ্গ সৃষ্ট ছায়া অঞ্চলের পরিমান 26.5%।
ভূমিকম্পের ‘P’ তরঙ্গ , ‘S’ তরঙ্গ এবং পৃষ্ঠ তরঙ্গ যে শিলা গঠিত অংশের ভিতর দিয়ে চলাচল করতে পারে তাকে ভূ – ত্বক বলে।
বেশি ধ্বংসত্মক ভূ – কম্পীয় তরঙ্গ এর নাম L তরঙ্গ।
লাভ তরঙ্গ আবিষ্কার করেন A.E.H. Love.
সালোকসংশ্লেষণে ব্যবহৃত দৃশ্যমান আলোক বর্ণালী তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের সীমা 390-760 nm.
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন