Answered Oct 18, 2019
প্রকৃতি অনুসারে জ্বালামুখ মূলত দুই প্রকার । যথা-
প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের বিভিন্নতা অনুসারে পণ্ডিতরা ভারতবর্ষকে মোট ৫টি ভাগে ভাগ করেছেন।
পৌরাণিক রাজা ভরতের নাম অনুসারে ভারতবর্ষের নামকরণ করা হয়েছে বলে মনে করা হয়।
লামাবকের মতে, জিরাফের উদৃবংশীয় ছিল হরিণের মতাে ছােট, তৃণভােজী প্রাণী। এই প্রাণী যে পরিবেশে বসবাস করত, সেই পরিবেশে তৃণ ও বীরুৎ-জাতীয় উদ্ভিদের ক্রমশঃ ঘাটতি ঘটায়, এরা অপেক্ষাকৃত উঁচু গাছের পাতা...
বৈশিষ্ট্য অনুসারে জৈব যৌগ ২ প্রকার। যথা- অ্যালিফেটিক যৌগ ও অ্যারোমেটিক যৌগ।
গঠন অনুসারে জ্বালামুখ মূলত চার প্রকার । যথা-১. বিস্ফোরিত জ্বালামুখ,২. কিনারা গঠিত জ্বালামুখ,৩. ধ্বস জ্বালামুখ এবং৪. পিট জ্বালামুখ ।
জ্বালামুখ আগ্নেয় পদার্থ জমাট বেঁধে বন্ধ হয়ে গেলে তাতে জল জমে যে হ্রদ সৃষ্টি হয়, তাকে জ্বালামুখ হ্রদ বা ক্রেটার হ্রদ (Crater Lake) বলে ।
গঠন প্রকৃতি অনুসারে রাসায়নিক বন্ধন প্রধানত ৪ প্রকার।
গঠন অনুসারে অ্যামিন তিন প্রকার।
IUB অনুসারে এনজাইম 6 প্রকার
নিউক্লিক এসিড অনুসারে ভাইরাস দুই প্রকার
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন