Answered Oct 18, 2019
যখন কোনো বিশাল মহাদেশ হিমবাহ দ্বারা আবৃত থাকে বা হিমবাহ দ্বারা মহাদেশ গঠিত হয়, সাধারণভাবে তাকে মহাদেশীয় হিমবাহ বলে।
এফ. বি. টেলর তার মহাদেশীয় সঞ্চরনের ধারনায় টার্সিয়ারি যুগে তৈরি পর্বতমালার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন।
এডওয়ার্ড সুয়েস প্রথম লক্ষ্য করেন ভূত্বকের মহাদেশীয় অংশ গ্রানাইট ও মহাসাগরীয় অংশ ব্যাসল্ট শিলায় তৈরি ।
মহাদেশীয় পাত গ্রানাইট শিলা দ্বারা গঠিত ।
হিমোবাহকে তিনটি ভাগে ভাগ করা যায় পার্বত্য হিমবাহ, মহাদেশীয় হিমবাহ ও পাদদেশীয় হিমবাহ।
সিয়াচেন পার্বত্য হিমবাহ বা উপত্যাকা হিমবাহ ।
মহাদেশীয় হিমবাহ থেকে হিমশৈল সৃষ্টি হয়।
ভূআন্দোলনের ফলে সমুদ্রবক্ষ বিস্তৃত হলে মহাদেশীয় হিমবাহ-এর গলনের ফলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতার পরিবর্তন ঘটে ইউস্টাটিক পুনযৌবন লাভ ঘটে।
হিমবাহ জিভের মতো এগিয়ে গেলে, তা স্নাউট নামে পরিচিত।
হিমবাহ গলিত জল করিতে জমা হলে তাকে বলে করিহ্রদ ।
হিমবাহ সৃষ্ট উপত্যকার আকৃতি হয় ইংরেজি অক্ষর ' U ' এর মত হয় ।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন