Answered Oct 17, 2019
তড়কা রোগের কারণে পশু খিচুনি দিয়ে মারা যায়।
পারপুরা রোগের কারণে অনুচক্রিকার সংখ্যা স্বাভাবিকের তুলনায় কমে যায়
রাতকানা রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে গেলে কর্ণিয়া ঘোলাটে হয়ে যায়।
বর্ষার সময় বা বর্ষার পরপর পশু গলাফুলা রোগ আক্রান্ত হয়।
গলাফুলা রোগে আক্রান্ত পশু ২৪থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে মারা যায়।
নিউমোনিয়া রোগে আক্রান্ত পশু ঘনঘন নিঃশ্বাস নেয়।
আমাদের দেশের শতকরা ৮০ ভাগ পশু পরজীবী দ্বারা আক্রান্ত।
গাছপালা নিধনের কারণে বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ বেড়ে যায়
স্থলভাগের উপর দিয়ে দীর্ঘপথ অতিক্রম করে আসার কারণে পূর্ব মৌসুমি বায়ুটি শুষ্ক হয়ে থাকে।
মেয়েদের পক্ষে আকিকার জন্য একটি পশু যবেহ করতে হয়।
আকিকার জন্য ছেলেদের পক্ষে ২টি পশু যবেহ করতে হয়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন