Answered Oct 16, 2019
ভূমিকম্প উপকেন্দ্রের প্রায় বিপরীত দিকে অবস্থিত অঞ্চলকে ভূমিকম্পের ছায়া অঞ্চল (Shadow zone of earthquake) বলে।
মৌসুমী অঞ্চলকে বিশ্বের প্রাচুর্যের অঞ্চল বলা হয়।
বিন্ধ্যপর্বতের দক্ষিণদিকের ভূভাগ অঞ্চলকে দাক্ষিণাত্য বলা হয়।
চুনাপাথর দিয়ে তৈরী অঞ্চলকে কাস্ট অঞ্চল বলা হয়।
১৯৮৯ সালে বাংলাদেশের ভূমিকম্প বলয় সংবলিত মানচিত্র তৈরি করা হযেছে।
বাংলাদেশে তৃতীয় ভূমিকম্প বলয়কে লঘু বলে বর্ণনা করা হয়েছে।
ভূমিকম্প নির্মাণ কেন্দ্র প্রথম তৈরি করেন মিলনে।
ভূ – অভ্যন্তরে ভূমিকম্পের উৎস অঞ্চলকে বেনিয়ফ অঞ্চল বলে।
সাধারণভাবে পৃথিবীর জলবায়ু অঞ্চলকে ৪টি ভাগে ভাগ করা যায়।
একাধিক ক্ষয়চকের চিহ্নযুক্ত অঞ্চলকে বলে- Polycyclic Landscape
প্রধান নদী, উপনদী ও শাখা নদী বিধৌত অঞ্চলকে নদী অববাহিকা (River Basin) বলে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন