ভাই এটা নির্ভর করবে আপনার আব্বু কোন বিমানে যেতে চান। এখন হজের সময় তাই বিমানএর টিকেটের মুল্য ডাবল ১ লাখ ২৬ হাজার ৫৭৫ টাকা আশা যাওয়া। (এটা শুধু হাজিদের জন্য)
আর এমনেতে গেলেগেলে আশা যাওয়া ডিরেক্ট বিমান ১২০ হাজার সৌদি এয়ারলাইন্স। বিমান বাংলাদেশ ১ লাখ ১০ হাজার।
আর লোকাল বিমানের টিকেট আশা যাওয়া ৬০ হাজার টাকার মত।
সৌদি আরব
৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা
টিকিটের মূল্য যে কোন সময় পরিবর্তন হতে পারে।
টিকেটের অবহিত মূল্যের উপর কোন কমিশন দেয়া হয় না।
অন্যান্য দেশে বর্তমানে সেবা বন্ধ রয়েছে।
বুকিংয়েরনিয়মাবলী
বিমান ছাড়ার ৬ ঘন্টা পূর্ব পর্যন্ত বিমানের টিকেট বুকিং দেওয়া যায়।
যাত্রী প্রয়োজন মনে করলে ১ বছর আগেও বুকিং দিতে পারেন।
বুকিং দেওয়ার সময় সম্পূর্ন টাকা পরিশোধ করতে হয়।
টিকেট কোন অবস্থাতেই ফেরৎ নেওয়া হয় না।
ক্রয়কৃত টিকেটের সময় পরিবর্তন করা যায় না।
বুকিং দেওয়ার ক্ষেত্রে পাসপোর্ট ও ভিসার ফটোকপি জমা দিতে হয়।
টিকেটসংগ্রহ
টিকেট যেকোন এজেন্সী অথবা সরাসরি অফিস থেকে সংগ্রহ করা যায়।
টিকেটের মূল্য নগদ পরিশোধ করতে হয় এবং মানি রিসিট সংগ্রহ করতে হয়।
রিটার্নটিকেট
যেকোন সময়ে রিটার্ন টিকেট ক্রয় করা যায়।
তবে নির্ধারিত সময়ে যাতায়াত না করলে টিকেট বাতিল হয়ে যায়।
রিটার্ন টিকেটের মূল্য গন্তব্য ভেদে নিচে তুলে দেয়া হল।
এই পরিবহনের বিমানে মোট ৪২০ টি আসন রয়েছে।
ইকোনোমিকস ও বিজনেস ক্লাস নামে দুটি শ্রেণী রয়েছে।
চলাচলেরসময়সূচী
বিভিন্ন রুটে চলাচলের ক্ষেত্রে দু’টি সিডিউল রয়েছে।
ক) শীতকালীন সিডিউল
৩০ অক্টোবর থেকে ২৪ মার্চ পর্যন্ত।
এই সময়ে বিমান রাত ২.০০ টার সময় ঢাকা থেকে ছেড়ে যায়।
আর অপর বিমান সকাল ৯ টায় ঢাকা ছেড়ে যায়।
খ) অন্যান্য সিডিউল
শীতকালীন সিডিউল ছাড়া অন্যান্য সময়ে বিমান ঢাকা থেকে ছেড়ে যায় রাত ১২ টায়।
আর অপর বিমানটি সকাল ৯ টায় ঢাকা থেকে ছেড়ে যায়।
বিলম্ববাবাতিলহলে
ফ্লাইট বিলম্ব হলে বিমান ছাড়ার আগ পর্যন্ত যাত্রীদেরকে তত্ত্বাবধানে রাখা হয় এবং যাত্রীদের সকল ধরনের ব্যবস্থা করা হয়।
ফ্লাইট বাতিল হলে যদি দুই দিনের ভিতরে ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা সম্ভাবনা থাকে তাহলে কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে যাত্রীদেরকে রাখা হয় এবং যাত্রীদের সকল ধরনের খরচ বহন করা হয়।
ফ্লাইট বাতিল হলে যদি দুই দিনের মধ্যে বিমানের ব্যবস্থা করার সম্ভাবনা না থাকে তাহলে যাত্রীদেরকে বাসায় পাঠিয়ে দেওয়া হয় এবং ফ্লাইটের ব্যবস্থা করা হলে ফোনের মাধ্যমে যাত্রীদের জানিয়ে দেওয়া হয়।
খাবারব্যবস্থা
ভ্রমনকালীন সময়ে যাত্রীদের জন্য পানীয় ও হালকা নাস্তার ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে।
যাত্রীদেরকে চা,কপি, চিকেন, বার্গার ভেজিটেবল রোল, চকলেট দেওয়া হয়।
পণ্যপরিবহন
টিকেটের মূল্যের সাথে একজন যাত্রী সর্বোচ্চ ১০ কেজি পণ্য বহন করতে পারে।
মালামাল ১০ কেজির বেশি হলে যাত্রীদেরকে অবশ্যই কাস্টম ভাড়া দিতে হয়।
সরকার কর্তৃক নিষিদ্ধ পণ্যগুলো পরিবহন করা নিষেধ। যেমন- মদ, গাঁজা, আফিম, হিরোইন ইত্যাদি।
শিশুদেরটিকেটেছাড়
শিশুদের ক্ষেত্রে ০-২ বছরের ক্ষেত্রে ১০%, এবং ২-১২ বছরের শিশুদের ক্ষেত্রে ৭৫% কমিশন দিতে হয়।
প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিকদের ক্ষেত্রে কোন ধরনের ছাড়ের ব্যবস্থা নেই।
রোগীদের দেখাশুনার ও হুইল চেয়ারের ব্যবস্থা রয়েছে। তবে এর জন্য সার্ভিস চার্জ দিতে হয়।