সরকারি পলিটেকনিকে যারা মেরিটে চান্স পাইসে তারা সবাই কি মাসিক ৮০০টাকা কিংবা তার বেশি বা কম পাবে এবং পলিটেকনিক ভর্তি ফি জমা দেওয়ার পর আর কি করতে হবে একটু বিস্তরিত বলবেন?

আপনি ইন্টারে ভর্তি না হয়ে ডিপ্লোমাতে ভর্তি হোন,হোক সেটা প্রাইভেট সমস্যা নেই।বাংলাদেশে ক্যারিয়ার গঠনের ক্ষেত্রে কর্মমুখী শিক্ষার গুরুত্ব বেশি।তাই জেনারেল লাইনে না পড়ে টেকনিক্যাল লাইনে পড়ুন।টেকনিকেলে ভালো ডিমান্ডেবল  সাবজেক্ট হলো...

আপনি যদি প্রথম মেরিট লিস্টে থাকা করেজে ভর্তি না হোন তবে ঐ কলেজের প্রথম মেরিট লিস্টের ভর্তি কার্যক্রম শেষে যদি আসন সংখ্যা পূর্ন হয়ে যায় তবে পরে আর ভর্তি হতে পারবেন না।তাই আমি মনে করি রিস্ক না নিয়ে যেখানে আসছে সেখানে ভর্তি হয়ে যাওয়াই ভালো।

→ আপনি যেহেতু সরাসরি মেধাতালিকা থেকে উত্তির্ন হয়েছেন সেহেতু আপনাকে ১৮ জুন থেকে ২২ জুন এর ভিতরে কলেজে ভর্তি হতে হবে। অর্থাৎ আপনার প্রশ্ন অনুসারে আপনি ২৬ তারিখের পরে কলেজে ভর্তি হতে পারবেন না। →আপনাকে একটা সাজেশন দিতে পারি, সেটি হল- আপনি পলিটেকনিক এ আবেদন করুন এবং কলেজেও ভর্তি হন। যদি আপনি পলিটেকনিক এ চাঞ্জ পান তাহলে কলেজ বাদ দিয়ে পলিটেকনিক এ ভর্তি হবেন। আর যদি চাঞ্জ না পান তাহলে কলেজেই পড়বেন। →→ঠান্ডা মাথায় ভেবে চিন্তে সিদ্ধান্ত নিন!!

আপনার জিপিএ পলিটেকনিক পড়ার জন্য যথেষ্ট। কিন্তু আদৌ চান্চ হবে কিনা তা আগে থেকে বলা মুশকিল। অনেকেই জিপিএ 5 পেয়েও চান্চ পায়না,আবার জিপিএ 4.50 পেয়েও চান্চ পায়। আপনার চয়েজকৃত বিষয়টি...

বিলম্ব ফিসহ ভর্তিঃ ১০/০৭/২০১৬ থেকে ২০/০৭/২০১৬

ভাই, আপনার যদি পলিটেকনিকে পড়ার ইচ্ছা থাকে তবে আপনি বে-সরকারি ভালো কোনো পলিটেকনিকে ভর্তি হতে পারেন। আর না হয় বেসরকারি ভালো কোনো কলেজে ভর্তি হোন। 

আছে আপনার প্রতিষ্ঠানের আশে পাশেই আছে ।এছাড়া রুম ভাড়া নিলে ভুয়া দিয়ে পাক করাতে পারবেন ।আর আপনার বড় ভাইদের সাথে এ ব্যাপারে কথা বলুন সহযোগিতা পাবেন আশা করি ।

যেহেতু আপনি আর কৃষি ডিপ্লোমা পড়তেছেন না। তাই কৃষি ডিপ্লোমার ভর্তি বাতিল করায় ভাল হবে। আপনি মনে করতেছেন আমি তো মূল মার্কশিট কৃষি ডিপ্লোমায় জমা দেয় নি। মূল মার্কশিট দিয়ে...

বর্তমানে ঢাবি সহ আরো অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ নেই ।তবে যে গুলোতে আছে সে গুলোকে পরীক্ষা দিয়ে দেখতে পারেন ।এবারও যদি নাইবা পান তাহলে আপনি যেটাতে আছেন সেটাই...

কুরবানীর গোশতের এক তৃতীয়াংশ গরীব-মিসকীনকে এবং এক তৃতীয়াংশ আত্মীয়-স্বজন ও পাড়া-প্রতিবেশীকে দেওয়া উত্তম। অবশ্য পুরো গোশত যদি নিজে রেখে দেয় তাতেও কোনো অসুবিধা নেই। -বাদায়েউস সানায়ে ৪/২২৪, আলমগীরী ৫/৩০০