ভূমিকম্পের স্থায়িকাল কেমন?

হৃৎপিণ্ডের আকৃতি ত্রিকোণাকার

জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য সংবলিত ডেটাবেজ হচ্ছে রিলেশনাল ডেটাবেজ। এটি সরকারি প্রতিষ্ঠানের ডেটাবেজ। বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশন এই ডেটাবেজের উদ্যোক্তা ও স্বত্ত্বাধিকারী। নির্বাচন কমিশনের অনুমতি নিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এই ডেটাবেজ ব্যবহার...

১৭৬২ সালের ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭.৫।

বাংলাদেশের সিলেট জেলা ভূমিকম্পের ডেঞ্জার ফন্ট লাইনে অবস্থান করছে।

বিজ্ঞানীরা এ পর্যন্ত ভূমিকম্পের দুইটি কারণ চিহ্নিত করেছেন।

ভূমিকম্পের বিপদ থেকে বাঁচতে হলে বিদ্যুৎ ও গ্যাস লাইন ত্রুটিমুক্ত রকম রাখতে হবে।

ভূমিকম্পের ‘P’ তরঙ্গ , ‘S’ তরঙ্গ এবং পৃষ্ঠ তরঙ্গ যে শিলা গঠিত অংশের ভিতর দিয়ে চলাচল করতে পারে তাকে ভূ – ত্বক বলে।

ভূমিকম্পের কেন্দ্রের সোজাসুজি ভূ – পৃষ্ঠের ওপরের স্থানটিকে উপকেন্দ্র বলে।

ভূ – অভ্যন্তরে ভূমিকম্পের উৎস অঞ্চলকে বেনিয়ফ অঞ্চল বলে।

ভূমিকম্পের উপকেন্দ্র থেকে প্রতিপাদ কেন্দ্রের কৌণিক দূরত্ব 180 ডিগ্রি।