দেখেন এইটা বলবেন হাসবে।।আর যখন রেগে যাই তখন জোস কিছু কথা বলবেন।বল্টু সেখানে সবার জন্যে চা বানিয়ে নিয়ে গেছে। বল্টুর বনানো চা খেয়ে প্রথমে "কবিগুরু" বললেন, . 'আমারো পরাণো যাহা চায়, তার কিছু নাই, কিছুই নাহি এই চায়ে গো......' .এটা শুনে বিদ্রোহী কবি নজরুল লাফ দিয়ে উঠে বললেন, "আমি বিদ্রোহী রণক্লান্ত, আমি সেইদিন হব শান্ত! যদি ভালো করে কেউ চা বানিয়ে আনতো!" . নজরুলের কথা শুনে.. উদাস মুখে জীবনানন্দ দাস বললেন, 'আর আসিবনা ফিরে,রবি ঠাকুরের নীড়ে, গরম চায়ে মুখ দিয়ে ঠোঁট গিয়েছে পুড়ে... ' . খানিক পরেই কবি সুকান্ত বললেন, 'কবিতা তোমাকে দিলাম বিদায়,এক কাপ চা যেনো ঝলসানো ছাই! ' . হেলাল হাফিজ তখন গুমরে বললেন, 'নষ্ট পাতির সস্তা চায়ে মুখ হয়েছে তিতা! কষ্ট চেপে নষ্ট চায়ে, মুখ দিয়েছি কিতা?' . রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ নরম কন্ঠে বললেন, 'ভালো আছি,ভালো থেকো! চায়েতে চিনি বেশি মেখো! দিও তোমার...... --- তাকে থামিয়ে দিয়ে..... __ . কবি নির্মলেন্দু গুণ বললেন, 'আমি হয়তো মানুষ না, মানুষগুলো অন্যরকম! মানুষ হলে এমন চায়ে চুমুক দিতাম না!' . পরিশেষে রবীন্দ্রনাথ অসহায় চোখে বল্টুর পানে তাকিয়ে বললেন.. "ওরে অধম, ওরে কাচা! ভালো করে চা বানিয়ে, আমাকে তুই বাচা!"
যখন দেখবেন তার রাগটা মৃদু তখন
তাকে বলুন: *এই আজ না তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে, একেবারে পূর্ণিমার চাদের মতো বা ভালো কোনো নায়িকার মতো।
*তোমার এই ড্রেস টা না খুব সুন্দর মানিয়েছে তোমার সাথে।
ইত্যাদি প্রশংসনীয় বাক্য গুলো বলুন। এ ধরনের কথা শুনলে সব মেয়েরই মন নরম হয়ে যায়। তবে বলার সময় একটু রোমান্টিক মুডে বলবেন।
আর যদি দেখেন, বেশি রাগি তবে সে মুহূর্তে আপনার চুপ থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
রোবট নাচ বা ডায়ালগ বাদ দেন তো!
বরং শায়েরী শোনান---
★ম্যায় তুজকো দিল দিয়া নাদান সামাজকে
ম্যায় তুজকো দিল দিয়া নাদান সামাজকে।।
তু মেরা দিল খা লিয়া বাদাম সামাজকে!!!★
★আমি তোমায় ভালোবেসেছিলাম ভেবে তোমায় অবলা
আমি তোমায় ভালোবেসেছিলাম ভেবে তোমায় অবলা
আর তোমার বাবা
আর তোমার বাবা
আমাকে পিটিয়েছিল যেন ভেবেছিল একটা তবলা।★