Coliform এক ধরনের দন্ডাকৃতি গ্রাম নেগেটিভ (দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ যথাক্রমে ২ ও ০.৫ মাইক্রোমিটার) ব্যাকটেরিয়া। এরা উষ্ণ রক্তের প্রানীদেহের অন্ত্রে বসবাস করে; খাদ্যদ্রব্য এবং মাটিতেও এদের উপস্থিতি রয়েছে ।

প্রানীদেহে বিদ্যমান Coliform ব্যাকটেরিয়াসমূহ ৩৫ ডিগ্রী - ৩৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ল্যাকটোজ গাঁজন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে এসিড ও গ্যাস উৎপন্ন করে । এরা কোনো স্পোর তৈরি করে না ।

সকল Coliform ব্যাকটেরিয়া রোগ সৃষ্টিকারী নয় । কিন্তু Pathogenic Coliform (Escherichia coli) যুক্ত পানি পান বা খাদ্য গ্রহন করার ফলে সংক্রমিত হয়ে মানুষ মারাত্মকভাবে অসুস্থ হতে পারে । শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকায় এটি তাদের মৃত্যুর কারনও হতে পারে ।

শ্রেনীবিন্যাস:

  • Total Coliform সমূহের মধ্যে একটি গ্রুপের ব্যকটেরিয়া হলো Fecal Coliform
  • Fecal Coliform গ্রুপের অন্তর্গত এক শ্রেনীর ব্যাকটেরিয়া হলো Escherichia coli
  • রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া সমূহ Escherichia coli শ্রেনীর অন্তর্ভুক্ত ।
  • সবচেয়ে ক্ষতিকর হলো E. coli (O157:H7) । এর সংক্রমনে অন্ত্রে রক্তক্ষরন হয় ।

 

সংক্রমনের মাধ্যম:

  • খাদ্য (কাঁচা খাবার - সবজি, ফল, গাছের পাতা, কান্ড, মূল
  • এসব খাবারে দুষিত পানি বা মাটি থেকে জীবানু সংক্রমিত হতে পারে ।
  • রান্না করা খাবার দুষিত কাঁচা খাবারের সংস্পর্শে জীবানু সংক্রমিত হতে পারে)
  • পানীয় (পানি, দুধ, ফলের রস)
  • আক্রান্ত ব্যক্তি (ব্যক্তির স্পর্শ)

 

সংক্রমনের স্থান:

  • মুখগহ্বর (মুখ, গলা ও পরিপাকতন্ত্র)
  • নাসারন্ধ্র (নাক, গলা ও ফুসফুস)
  • মুখমন্ডল (চোখ, ত্বক, কান)

 

সংক্রমনের লক্ষন:

  • বমিভাব ও বমি
  • ডায়রিয়া (রক্ত সহ বা রক্ত ছাড়া)
  • পেটব্যাথা বা অস্বস্থি
  • পাকস্থলি ও অন্ত্রের প্রদাহ
  • জ্বর (১০০ থেকে ১০১ ডিগ্রী ফারেনহাইট)
  • মূত্রাশয় সংক্রমন (প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া অথবা কিডনী সংক্রমন )
  • শ্বাসকষ্ট (নিউমোনিয়া)
  • সেপটিক শক ও মেনিনজাইটিস

 

যাদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি:

  • শিশু
  • রান্নাঘরে যারা কাজ করেন (গৃহিনী,ও রাধুনী)
  • পরিচ্ছন্ন কর্মী
  • সাতারু, জেলে বা মাঝি

 

লক্ষন প্রকাশের সময় : ১-৪ দিনের মধ্যে

প্রকাশিত লক্ষনের স্থায়ীত্ব: সর্বোচ্চ ১০ দিন (ব্যবহারযোগ্য পানি দুষণমুক্ত না হলে পূনরায় সংক্রমন হয়ে থাকে, শিশুদের ক্ষেত্রে বার বার সংক্রমনের সম্ভাবনা বেশি)

আক্রান্ত রোগীর ব্যবস্থাপনা:

  • ডায়রিয়া হলে ওরাল স্যালাইন খাওয়াতে হবে
  • জ্বর হলে প্যারাসিটামল খাওয়াতে হবে
  • দ্রুত কাছাকাছি চিকিৎসাকেন্দ্রে নিতে হবে
  • প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করতে হতে পারে

 

উপস্থিতি নির্নয় :

  • Coliform Test Kit এর মাধ্যমে পানি পরীক্ষা করে
  • পরীক্ষাগারে Gram Stain - পরীক্ষার মাধ্যমে

 

পানিতে Coliform উপস্থিতির কারন :

  • পয়:নিষ্কাশন (মানুষ বা পশুপাখি) ব্যবস্থাপনার ত্রুটি
  • জৈব সার প্রয়োগ ব্যবস্থাপনার ত্রুটি
  • পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনার ত্রুটি
  • অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের কারনে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ব্যহত হয়ে পানি দুষিত হওয়া

 

Coliform ধ্বংস করন :

তাপ প্রয়োগের মাধ্যমে (পানিকে ৭২ ডিগ্রী সেলসিয়াস বা ১৬০ ডিগ্রী ফারেনহাইট এর চেয়ে বেশি তাপমাত্রায় পানিকে কমপক্ষে ১ মিনিট ফোটানো উল্লেখ্য, জ্বালনী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয়ের তথ্য অনুযায়ী, শুধুমাত্র পানি ফোটানোর জন্য আমাদের দেশে প্রতিবছর ৬২ কোটি টাকার জ্বালানী খরচ অপব্যায় হচ্ছে)

হ্যালোজিনেশন

  • (পানিতে হ্যালোজেন ট্যাবলেট ব্যাবহার করা । তবে দীর্ঘ মেয়াদী হ্যালোজেন সমৃদ্ধ পানি ক্যান্সার ঝুঁকির অন্যতম একটি কারন )
  • অতিবেগুনী রশ্মি (UV) প্রয়োগ
  • (Coliform ব্যাকটেরিয়া ১০০০/মি.লি. বা fecal coliform ব্যাকটেরিয়া
  • ১০০/মি.লি. এর বেশি হলে এই পদ্ধতি কার্যকর হয় না)

 

ওজোনেশন (এই পদ্ধতিটি ব্যয়বহুল)

বিশেষ দ্রষ্টব্য: উল্লেখিত জীবানু মুক্তকরন প্রকিয়ায় জীবানু ধ্বংস হতে পারে কিন্তু জীবানুর দেহাবশেষ পানিতে বিদ্যমান থাকে । কিন্তু পানি থেকে অপ্রয়োজনীয় সকল উপাদান মুক্ত করে বিশুদ্ধ করতে হলে পানি পরিশ্রাবন (Filtration) পদ্ধতি (RO) ছাড়া কোনো বিকল্প নেই ।

Note: উল্লেখিত পরিশ্রাবন পদ্ধতিতে ফিল্টারের মেমব্রেনের পর্দার ছিদ্রের আকৃতির তুলনায় Coliforms এর আকৃতি বড় হওয়ায় ফিল্টারের ছিদ্রপথ দিয়ে পার হয়ে যেতে পারে না; একারনে পানিকে Coliforms মুক্ত করার জন্য পরিশ্রাবন পদ্ধতিই (filtration systems) নিরাপদ ও সাশ্রয়ী । পানযোগ্য নিরাপদ পানি নিশ্চিত করতে

সর্বাধুনিক কার্যকর পদ্ধতি হলো RO filtration । RO Filtration পদ্ধতিতে RO Membrane এর মাধ্যমে পরিশ্রুত (Filtrate) পানিতে Coliforms বা দেহাবশেষ থাকার কোনো সম্ভাবনা নেই এবং এই পদ্ধতিতে পানিতে বিদ্যমান ক্ষতিকর সকল ভারী পদার্থও দুর হয়ে যায় ।

Coliforms প্রতিরোধ :

  • কাঁচা খাবার ও রান্না করা খাবার পৃথকভাবে সংরক্ষন করা
  • নিরাপদ পানি পান করা
  • পরিচ্ছন্নতা রক্ষা করা ও রান্নায় নিরাপদ পানি ব্যবহার করা

 

পরিশ্রাবন পদ্ধতি

  • MICRO Filtration (পর্দার ছিদ্রের আকৃতি ০.১ মাইক্রন)
  • ULTRA Filtration (পর্দার ছিদ্রের আকৃতি ০.০১ মাইক্রন)
  • NANO Filtration (পর্দার ছিদ্রের আকৃতি ০.০০১ মাইক্রন)
  • RO Filtration (পর্দার ছিদ্রের আকৃতি ০.০০০১ মাইক্রন)

 

সঠিক মানের RO Filtration পদ্ধতিতেই শুধুমাত্র ১০০% নিরাপদ Drinking & Kitchen water Solution ব্যাবস্থাপানা করা সম্ভব ।

সুপেয় পানি নিশ্চিত করতে RO Purifier নিয়ে আপনাদের পাশে আছি আমরা ULTIMA Bangladesh


Share with your friends
Call

Coliform এক ধরনের দন্ডাকৃতি গ্রাম নেগেটিভ (দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ যথাক্রমে ২ ও ০.৫ মাইক্রোমিটার) ব্যাকটেরিয়া। এরা উষ্ণ রক্তের প্রানীদেহের অন্ত্রে বসবাস করে; খাদ্যদ্রব্য এবং মাটিতেও এদের উপস্থিতি রয়েছে ।

প্রানীদেহে বিদ্যমান Coliform ব্যাকটেরিয়াসমূহ ৩৫ ডিগ্রী - ৩৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ল্যাকটোজ গাঁজন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে এসিড ও গ্যাস উৎপন্ন করে । এরা কোনো স্পোর তৈরি করে না ।

সকল Coliform ব্যাকটেরিয়া রোগ সৃষ্টিকারী নয় । কিন্তু Pathogenic Coliform (Escherichia coli) যুক্ত পানি পান বা খাদ্য গ্রহন করার ফলে সংক্রমিত হয়ে মানুষ মারাত্মকভাবে অসুস্থ হতে পারে । শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকায় এটি তাদের মৃত্যুর কারনও হতে পারে ।

শ্রেনীবিন্যাস:

  • Total Coliform সমূহের মধ্যে একটি গ্রুপের ব্যকটেরিয়া হলো Fecal Coliform
  • Fecal Coliform গ্রুপের অন্তর্গত এক শ্রেনীর ব্যাকটেরিয়া হলো Escherichia coli
  • রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া সমূহ Escherichia coli শ্রেনীর অন্তর্ভুক্ত ।
  • সবচেয়ে ক্ষতিকর হলো E. coli (O157:H7) । এর সংক্রমনে অন্ত্রে রক্তক্ষরন হয় ।

 

সংক্রমনের মাধ্যম:

  • খাদ্য (কাঁচা খাবার - সবজি, ফল, গাছের পাতা, কান্ড, মূল
  • এসব খাবারে দুষিত পানি বা মাটি থেকে জীবানু সংক্রমিত হতে পারে ।
  • রান্না করা খাবার দুষিত কাঁচা খাবারের সংস্পর্শে জীবানু সংক্রমিত হতে পারে)
  • পানীয় (পানি, দুধ, ফলের রস)
  • আক্রান্ত ব্যক্তি (ব্যক্তির স্পর্শ)

 

সংক্রমনের স্থান:

  • মুখগহ্বর (মুখ, গলা ও পরিপাকতন্ত্র)
  • নাসারন্ধ্র (নাক, গলা ও ফুসফুস)
  • মুখমন্ডল (চোখ, ত্বক, কান)

 

সংক্রমনের লক্ষন:

  • বমিভাব ও বমি
  • ডায়রিয়া (রক্ত সহ বা রক্ত ছাড়া)
  • পেটব্যাথা বা অস্বস্থি
  • পাকস্থলি ও অন্ত্রের প্রদাহ
  • জ্বর (১০০ থেকে ১০১ ডিগ্রী ফারেনহাইট)
  • মূত্রাশয় সংক্রমন (প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া অথবা কিডনী সংক্রমন )
  • শ্বাসকষ্ট (নিউমোনিয়া)
  • সেপটিক শক ও মেনিনজাইটিস

 

যাদের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি:

  • শিশু
  • রান্নাঘরে যারা কাজ করেন (গৃহিনী,ও রাধুনী)
  • পরিচ্ছন্ন কর্মী
  • সাতারু, জেলে বা মাঝি

 

লক্ষন প্রকাশের সময় : ১-৪ দিনের মধ্যে

প্রকাশিত লক্ষনের স্থায়ীত্ব: সর্বোচ্চ ১০ দিন (ব্যবহারযোগ্য পানি দুষণমুক্ত না হলে পূনরায় সংক্রমন হয়ে থাকে, শিশুদের ক্ষেত্রে বার বার সংক্রমনের সম্ভাবনা বেশি)

আক্রান্ত রোগীর ব্যবস্থাপনা:

  • ডায়রিয়া হলে ওরাল স্যালাইন খাওয়াতে হবে
  • জ্বর হলে প্যারাসিটামল খাওয়াতে হবে
  • দ্রুত কাছাকাছি চিকিৎসাকেন্দ্রে নিতে হবে
  • প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করতে হতে পারে

 

উপস্থিতি নির্নয় :

  • Coliform Test Kit এর মাধ্যমে পানি পরীক্ষা করে
  • পরীক্ষাগারে Gram Stain - পরীক্ষার মাধ্যমে

 

পানিতে Coliform উপস্থিতির কারন :

  • পয়:নিষ্কাশন (মানুষ বা পশুপাখি) ব্যবস্থাপনার ত্রুটি
  • জৈব সার প্রয়োগ ব্যবস্থাপনার ত্রুটি
  • পানি সরবরাহ ব্যবস্থাপনার ত্রুটি
  • অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতের কারনে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ব্যহত হয়ে পানি দুষিত হওয়া

 

Coliform ধ্বংস করন :

তাপ প্রয়োগের মাধ্যমে (পানিকে ৭২ ডিগ্রী সেলসিয়াস বা ১৬০ ডিগ্রী ফারেনহাইট এর চেয়ে বেশি তাপমাত্রায় পানিকে কমপক্ষে ১ মিনিট ফোটানো উল্লেখ্য, জ্বালনী ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রনালয়ের তথ্য অনুযায়ী, শুধুমাত্র পানি ফোটানোর জন্য আমাদের দেশে প্রতিবছর ৬২ কোটি টাকার জ্বালানী খরচ অপব্যায় হচ্ছে)

হ্যালোজিনেশন

  • (পানিতে হ্যালোজেন ট্যাবলেট ব্যাবহার করা । তবে দীর্ঘ মেয়াদী হ্যালোজেন সমৃদ্ধ পানি ক্যান্সার ঝুঁকির অন্যতম একটি কারন )
  • অতিবেগুনী রশ্মি (UV) প্রয়োগ
  • (Coliform ব্যাকটেরিয়া ১০০০/মি.লি. বা fecal coliform ব্যাকটেরিয়া
  • ১০০/মি.লি. এর বেশি হলে এই পদ্ধতি কার্যকর হয় না)

 

ওজোনেশন (এই পদ্ধতিটি ব্যয়বহুল)

বিশেষ দ্রষ্টব্য: উল্লেখিত জীবানু মুক্তকরন প্রকিয়ায় জীবানু ধ্বংস হতে পারে কিন্তু জীবানুর দেহাবশেষ পানিতে বিদ্যমান থাকে । কিন্তু পানি থেকে অপ্রয়োজনীয় সকল উপাদান মুক্ত করে বিশুদ্ধ করতে হলে পানি পরিশ্রাবন (Filtration) পদ্ধতি (RO) ছাড়া কোনো বিকল্প নেই ।

Note: উল্লেখিত পরিশ্রাবন পদ্ধতিতে ফিল্টারের মেমব্রেনের পর্দার ছিদ্রের আকৃতির তুলনায় Coliforms এর আকৃতি বড় হওয়ায় ফিল্টারের ছিদ্রপথ দিয়ে পার হয়ে যেতে পারে না; একারনে পানিকে Coliforms মুক্ত করার জন্য পরিশ্রাবন পদ্ধতিই (filtration systems) নিরাপদ ও সাশ্রয়ী । পানযোগ্য নিরাপদ পানি নিশ্চিত করতে

সর্বাধুনিক কার্যকর পদ্ধতি হলো RO filtration । RO Filtration পদ্ধতিতে RO Membrane এর মাধ্যমে পরিশ্রুত (Filtrate) পানিতে Coliforms বা দেহাবশেষ থাকার কোনো সম্ভাবনা নেই এবং এই পদ্ধতিতে পানিতে বিদ্যমান ক্ষতিকর সকল ভারী পদার্থও দুর হয়ে যায় ।

Coliforms প্রতিরোধ :

  • কাঁচা খাবার ও রান্না করা খাবার পৃথকভাবে সংরক্ষন করা
  • নিরাপদ পানি পান করা
  • পরিচ্ছন্নতা রক্ষা করা ও রান্নায় নিরাপদ পানি ব্যবহার করা

 

পরিশ্রাবন পদ্ধতি

  • MICRO Filtration (পর্দার ছিদ্রের আকৃতি ০.১ মাইক্রন)
  • ULTRA Filtration (পর্দার ছিদ্রের আকৃতি ০.০১ মাইক্রন)
  • NANO Filtration (পর্দার ছিদ্রের আকৃতি ০.০০১ মাইক্রন)
  • RO Filtration (পর্দার ছিদ্রের আকৃতি ০.০০০১ মাইক্রন)

 

সঠিক মানের RO Filtration পদ্ধতিতেই শুধুমাত্র ১০০% নিরাপদ Drinking & Kitchen water Solution ব্যাবস্থাপানা করা সম্ভব ।

সুপেয় পানি নিশ্চিত করতে RO Purifier নিয়ে আপনাদের পাশে আছি আমরা ULTIMA Bangladesh

Talk Doctor Online in Bissoy App