আমি বডি বিল্ডিং কম্পিটিশন এর জন্য শরির গড়তে চাই কিন্তু আমার পেটের প্রব্লেম এর জন্য কিছু হচ্চেনা। আমি ইন্ডিয়া তে থাকি আমার বয়স ১৭ বছর আমি একটি ওষুধ ব্যবহার করতে চাই এমন বেস কয়েক গুলি ওষুধ এর নাম বলে দিন জার সাইড এফেক্ট নেই। জাতে ওজন বাডে তার দাম ও বলে দিন জা ইন্ডিয়ার মারকেট এ পাওয়া যাবে এবং বেশকয়েক টি খাবার দাবারের টিপ স বলে দিন এবং কিছু ব্যম ও ব্যমের রুটিন করে দিন প্লিজ হেল্প করবেন।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

শরির বারানোর জন্য কোন ঔষধ খাওয়া ঠিক নয় , কীভাবে শরীর এমন আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে? উত্তর পাওয়া গেল ইএলজি ফিটনেস সেন্টারের প্রশিক্ষক জামান হোসেনের কাছ থেকে। তাঁর মতে, ‘প্রথমে হালকা (ফ্রি হ্যান্ড) ব্যায়াম দিয়ে শুরু করতে হয়। নিজের প্রতি মনোযোগটা এখানে খুব জরুরি। ফ্রি হ্যান্ড ব্যায়ামের মধ্যে প্রথম দিকে দৌড়, কোমর ঘোরানো, হাত ঘোরানো, স্কিপিং, সাইক্লিং, পেটের মেদ কমানোর হালকা ব্যায়ামগুলো করতে হয়। এরপর আস্তে আস্তে যেতে হবে ভারী ব্যায়ামের দিকে। আর সেই সঙ্গে দরকার পড়ে একটা পরিপূর্ণ খাদ্যতালিকার।’ পেশি গড়তে হলে শুরুতে পাঁচ থেকে ছয় মাস সাধারণ ব্যায়াম করতে হয়। এরপর ধীরে ধীরে কষ্টকর ব্যায়ামগুলো করতে হয়। প্রথম দিকে একটু পরিশ্রম হলেও পরে বিষয়টা সাধারণই মনে হবে আপনার কাছে। ফিটনেস ভালো হলে সপ্তাহে চার দিন ব্যায়াম করলেই চলে। পরের দুই দিন বডি ম্যাসাজ এবং একদিন পূর্ণ বিশ্রামের দরকার হবে। তবে প্রথম দিকে ছয় দিন ব্যায়াম আর এক দিন বিশ্রামের দরকার পড়ে। সিক্স প্যাক সিক্স প্যাক অ্যাব অধিকাংশ তরুণের কাছেই আকর্ষণীয়, যার মাধ্যমে পেটের পেশিগুলোতে ভাঁজ ফেলে তৈরি করা হয় আলাদা আকার। যাঁরা সিক্স প্যাক করতে চান, তাঁদের জন্য পরামর্শ দিতে গিয়ে জামান হোসেন বলেন, সিক্স প্যাক করতে চাইলে বেশ পরিশ্রম করতে হবে। এ জন্য নিয়মিত দড়িখেলা, সাইকেল চালনা, সাইড বেলি, আপার- লোয়ারসহ পেটের ৮-১০ রকম ব্যায়াম করতে হয়। শুধু বাহুর জন্য যাঁরা হাতের পেশি বাড়াতে চান, তাঁদের জন্য দরকার হাতের নানা ব্যায়াম। এর ভেতর থাকছে নিয়মিত এক ঘণ্টা করে ডাম্বেল নিয়ে সাত-আট ধরনের কৌশল চর্চা করা। এতে সুন্দর হবে আপনার বাহু বা হাতের পেশির গঠন। পেশি তৈরি করতে শুরুতেই যোগব্যায়াম করতে হয়। এরপর রয়েছে আরও ব্যায়াম। ডলফিন এক্সারসাইজ নামে পরিচিত একধরনের বিশেষ ব্যায়াম করতে হয়। খাদ্যাভ্যাস যাঁরা মোটা অবস্থায় জিমে গিয়ে পেশি গঠন করতে চান, তাঁদের জন্য থাকে একধরনের খাবার তালিকা। আবার ওজন কম হলেও থাকে আলাদা খাবার তালিকা। প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলোতে প্রশিক্ষক আপনাকে পরীক্ষা করে নানা ধরনের ব্যায়াম ও খাবারের তালিকা দেবেন। এটি মেনে চলতে হবে। তবে যাঁদের উচ্চতার তুলনায় ওজন বেশি, তাঁরা অবশ্যই লাল মাংস, কোমল পানীয়, ফাস্টফুড, তেল বা চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলবেন। এ ছাড়া সকালে চিরতা ভেজানো পানি, বিকেলে পানির সঙ্গে লেবু চিবিয়ে এবং বেশি করে শসা খেতে পারেন। ডিম খেলে কুসুম ছাড়া খেতে হবে। সুত্র:প্রথম আলো ৩১আগস্ট ২০১৩

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ