Answered Oct 11, 2019
যখন কোন গ্রন্থি নিঃসৃত ক্ষরণ বা রস নালীর মাধ্যমে গ্রন্থির বাইরে নিসৃত হয় তখন তাকে এক্সোক্রিন গ্ল্যাণ্ড বা সনাল গ্রন্থি বলে।
মানবদেহের স্ত্রী প্রজননতন্ত্রে বিদ্যমান গ্রন্থি হলো বার্থোলিন।
আন্ত্রিক গ্রন্থি থেকে নি:সৃত রসের নাম আন্ত্রিক রস।
আয়োডিনের অভাবে থাইরয়েড গ্রন্থি ফুলে যায়।
মানবদেহে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের বিপাক নিয়ন্ত্রণ করে প্যারাথাইরয়েড গ্রন্থি।
পিটুইটারি গ্রন্থি দুভাগে বিভক্ত—(1) অগ্রখন্ড বা এন্টিরিয়র পিটুইটারি এবং (2) পশ্চাৎখণ্ড বা পােষ্টিরিয়ার পিটুইটারি ।
হৃৎপিন্ড, ফুসফুস, ক্ষরণকারী গ্রন্থি ইত্যাদি স্বয়ংক্রিয় স্নায়ুতন্ত্র দ্বারা দ্বারা পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়।
পিটুইটারি গ্রন্থি নিঃসৃত হরমোন অন্যান্য অন্তঃক্ষরা গ্রন্থির ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করে বলে এই গ্রন্থিকে মাস্টার গ্ল্যাণ্ড (master gland) বলে।
অগ্ন্যাশয় গ্রন্থি বহিঃক্ষরা কোশ ও অন্তঃক্ষরা কোশ উভয় প্রকার কোশ দ্বারা গঠিত তাই অগ্ন্যাশয়কে মিশ্র গ্রন্থি বলে।
কতকগুলি নির্দিষ্ট কোষসমষ্টি বা কলা যখন কোন রস ক্ষরণ করে তখন তাকে গ্রন্থি বলে।
যে সব গ্রন্থি অনাল ও সনাল গ্রন্থির সমন্বয়ে গঠিত তাদের মিশ্র গ্রন্থি বলে। অগ্ন্যাশয় গ্রন্থিকে মিক্সড গ্ল্যান্ড বা মিশ্র গ্রন্থি বলা হয়ে থাকে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন