কুনো ব্যাঙের স্ত্রী-জনন অঙ্গের নামগুলি কি কি?

মিয়োসিস পদ্ধতিতে জনন মাতৃকোষ বিভাজিত হয়।

স্ত্রী জনন কোষ কে ডিম্বাণু বলে।

একই ফুলে ২ ধরনের জনন কোষ সৃষ্টি হতে পারে।

যে প্রক্রিয়ায় দুটি ভিন্নধর্মী জননকোষের মিলন ছাড়াই জনন সম্পন্ন হয়, তাকে অযৌন জনন বলে।

ব্যাঙের শীতনিদ্রা ঋণাত্মক থার্মোট্যাক্সিস ধরনের ট্যাক্সিসের উদাহরণ।

কিং ফাহাদ বন্দর সৌদি আরবে অবস্থিত।

কিং আব্দুল বন্দর সৌদি আরবে অবস্থিত।

নার্ভের কার্যক্ষমতা নষ্ট হবে। এতে অগ্র ও পশ্চাৎপদ কর্মক্ষম থাকে না, অর্থাৎ, নড়াচড়া বন্ধ হয়ে যায়। কারণ, করোটিক নার্ভ ছাড়া সমস্ত প্রান্তস্থ নার্ভই সুষুম্নাকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত।

কুনাে ব্যাঙের পুংজনন অঙ্গের বিভিন্ন জিনিষ হল : (i) শুক্রাশয়, (ii) গবিনী, (iii) অবরণী, (iv) অবসরণী ছিদ্র, (v) বিডার-এর অঙ্গ এবং মেঘপুঞ্জ।

জনন মাতৃকোষ মিয়োসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হয়ে পুংজনন কোষ ও স্ত্রী জনন কোষ সৃষ্টি করে। মিয়োসিস বিভাজনে নিউক্লিয়াস দুইবার এবং ক্রোমোজোম একবার বিভাজিত হয়; ফলে সৃষ্ট অপত্য কোষের ক্রোমোজোম সংখ্যা মাতৃকোষের...