Answered Oct 09, 2019
পৃথিবীর সমস্ত জলচর, স্থলচর ও খেচর প্রাণিদের মধ্যে যে জিনগত প্রজাতিগত ও বাস্তুসংস্থানগত বিভিন্নতা দেখা যায় সেটিই প্রাণিবৈচিত্র্য।
দেহ কিউটিকেল দ্বারা আবৃত প্লাটিহেলমিনথিস পর্বের প্রাণীর
প্রজাপতির দেহে হিমোসিল থাকে না
উদ্ভিদ ও প্রাণীর মরণ ও পচনের পর নাইট্রোজেন বায়ুমন্ডলে ফিরে আসে।
উদ্ভিদ ও প্রাণীর মৃত দেহ মাটির সাথে মিশে যায় ভূ-গর্ভের তাপ ও চাপের প্রভাবে।
শ্রেণি বিন্যাসের সাহায্যে পৃথিবীর সব প্রাণী সম্বন্ধে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে সহজে অল্প পরিশ্রমে ও অল্প সময়ে জানা যায় নতুন প্রজাতির প্রাণী শনাক্ত করতে এ পদ্ধতি অপরিহার্য। এছাড়াও প্রাণিকুলের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক...
পৃথিবীতে পাখী জাতীয় প্রাণীর সংখ্যা অত্যন্ত দ্রুত হারে কমছে।
আলোর প্রতি প্রাণীর সাড়া দেয়াকে ফটোট্যাক্সিস বলে।
অক্সিজেনের ঘনত্বের পার্থক্যের কারণে প্রাণীর সাড়া প্রদানকে অ্যারোট্যাক্সিস বলে।
প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যের বিভিন্নতা অনুসারে পণ্ডিতরা ভারতবর্ষকে মোট ৫টি ভাগে ভাগ করেছেন।
মাছের হৃৎপিণ্ডকে ভেনাস হৃৎপিণ্ড বলে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন