Answered Oct 09, 2019
সংবিধানের প্রথম সংশোধনীর ফলে বাংলাদেশে যুদ্ধাপরাধী ও গণহত্যার অভিযোগে বন্দীদের বিচারের পথ সুগম হয়
কোন বিষয়ের ভালো-মন্দ বিচারের মানদণ্ড-মূল্যবোধ।
আন্তর্জাতিক আদালত প্রথমবারের মতো গণহত্যার রায় দেয় ১৯৯৮ সালের ২ সেপ্টেম্বরে।
সেনাবিদ্রোহ ও রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে ২৪ নভেম্বর ১৯৭৫ সালে কর্ণেল আবু তাহেরকে গ্রেফতার করা হয়।
চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার পদ্ধতি চালু হয়েছিল
চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে বাংলাদেশে একটি উপরাষ্ট্রপতি পদ সৃষ্টি করা হয়
চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে সমস্ত দল বাতিল করে একদলীয় বাকশাল কায়েম করা হয়
কিশোর অপরাধ বিচারের মূল আইন হিসেবে ধরা হয় বাংলাদেশ শিশু আইন - ১৯৭৪ আইনকে।
দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র অভিযোগে সোহরাওয়ার্দী ১৯৬২ সালের ৩০ জানুয়ারি গ্রেফতার হন।
সংবিধানের ১০৪ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগ কোনো মামলা বা কোনো বিষয়ে সম্পূর্ণ ন্যায় বিচারের জন্য যে কোনো প্রয়োজনীয় আদেশ বা নির্দেশ জারী করতে পারবে।
নৈতিক বিচারের কর্তা মানুষের বিবেক।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন