ক্লাথরেট যৌগ কী?

অধিকাংশ ক্ষেত্রে ছাইয়ে কার্বন থাকে। তাই অনেক সময় ছাইকে কার্বন বলা হয়। তবে ছাইয়ে কার্বন ব্যাতীত যে কোন খনিজই থাকতে পারে। 

শর্ত আছে।যে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় বিক্রিয়ক পদার্থগুলো উৎপাদে পরিণত হয়,কিন্তু উৎপাদ পদার্থগুলো পুনরায় বিক্রিয়কে পরিণত হয় না তাকে একমুখী বিক্রিয়া বলা হয়।আর যে বিক্রিয়ায় উৎপাদ পদার্থগুলো বিক্রিয়া করে পুনরায় বিক্রিয়ক পদার্থে...

হ্যাঁ হবে l যে সকল সমযোজী যৌগের পোলারিটি আছে সেগুলোর দুটি অংশ দুটি আয়নের মতো আচরন করে l তাই স্বাভাবিক ভাবেই আয়নিক যৌগ সমূহ যেভাবে পানিতে দ্রবীভূত হয় সেভাবেই দ্রবীভূত হবে l

লুইস এসিডের উদাহরণ : AlCl3 ,BF3 ,SO3 ,FeCl3 প্রভৃতি ,কারণ এ সব যৌগ মুক্তজোড় ইলেকট্রন গ্রহণে সক্ষম । কারণ এ সকল যৌগের কেন্দ্রীয় পরমাণুর অষ্টক পুর্ণ । 

দাঁতের এনামেল দাঁতের সর্ববহিস্হ অংশ বা আবরণ।এটি ক্যালসিয়াম কার্বোনেট ও ক্যালসিয়াম ফসফেট নামক যৌগ দিয়ে তৈরি।

কিটো এসিড ৬ কার্বন বিশিষ্ট যৌগ।

রাসায়নিক যৌগ হল একপ্রকারের পদার্থ যা দুই বা ততোধিক ভিন্ন মৌলিক উপাদানের মধ্যে রাসায়নিক বন্ধনের মাধ্যমে গঠিত হয়। মৌলিক উপাদানসমূহ নির্দিষ্ট ভরের অনুপাতে যুক্ত হয়ে রাসায়নিক যৌগ গঠন করে এবং যৌগ ভাঙ্গলে এর মৌলিক উপাদানসমূহ পাওয়া যায়। আরোজানতে এখানে ক্লিক...