☆‘ক’ অংশের উত্তর দেখে যাচাই করা হবে তোমার স্মৃতিশক্তি কতটা প্রখর। অর্থাত্, পাঠ্যবইয়ে ওই অংশের সঙ্গে সম্পৃক্ত পর্বটুকু আপনি পড়েছে কি না,এই অংশটুকু প্রশ্নের ‘জ্ঞানমূলক’ অংশ।
☆ ‘খ’ অংশে যাচাই করে দেখা হবে পাঠ্যবইয়ের সংশ্লিষ্ট বিষয়কে আপনি ভালোভাবে বুঝেছ কি না। অর্থাত্, তোমার বোঝার বা অনুধাবন করার ক্ষমতা কতটুকু। প্রশ্নের এই অংশটুকুকে বলা হয় ‘অনুধাবনমূলক’ অংশ।
☆ প্রশ্নের ‘গ’ অংশে এমন একটি জিনিস এসে যোগ হয়, ‘উদ্দীপক’। এর উদ্দেশ্য আপনার মনকে পাঠ্যবইয়ের সীমিত গণ্ডি থেকে বাইরের জগতের সংস্পর্শে নিয়ে আসা, যাতে পাঠ্যবইয়ে পড়া বিষয়কে বাস্তব পৃথিবীর সঙ্গে মিলিয়ে বৃহত্তর পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাপারটিকে অনুধাবন করতে পারেন।
ঘ নং ও প্রায়ই এভাবে লিখতে হবে।
আচ্ছা আপনি এসব প্রশ্নে যদি যথাযথ উত্তর না দিয়ে আজেবাজে কথা লিখেন,তাহলে হবে??আপনি যদি আজেবাজে লিখে 50 পেজও লিখেন, তাহলে কোন লাভই হবে না।কাজেই যতটুকু বুঝেছেন ততটুকুই লিখুন।তাও বলছি.... আপনি কতটুকু লিখবেন???
¤¤ ক’ অংশ: জ্ঞানদক্ষতার জন্য একটি শব্দ বা একাধিক শব্দ বা বাক্যে প্রশ্নের উত্তর হতে পারে। তবে উত্তর সর্বোচ্চ ৩ বাক্যের বেশি না হওয়াই ভালো।
¤¤‘খ’ অংশ: অনুধাবন-দক্ষতার প্রশ্নের উত্তর সর্বোচ্চ ৫ বাক্যে সীমিত থাকা উচিত। তবে প্রশ্নের উত্তরের চাহিদা অনুযায়ী এই বাক্যসংখ্যা কম বা বেশি হতে পারে।
¤¤‘গ’ অংশ: প্রয়োগদক্ষতার প্রশ্নের উত্তর সর্বোচ্চ ১২ বাক্যে সীমিত থাকা ভাল। তবে প্রশ্নের উত্তরের চাহিদা অনুযায়ী এই বাক্যসংখ্যা কম বা বেশি হতে পারে।
¤¤'ঘ’ অংশ: উচ্চতর দক্ষতার প্রশ্নের উত্তর সর্বোচ্চ ১৫ বাক্যে সীমিত থাকলে হলো। তবে প্রশ্নের উত্তরের চাহিদা অনুযায়ী উত্তরে বাক্যের এই সংখ্যা কম বা বেশি হতে পারে।