Answered Oct 05, 2019
এ মহাবিশ্বের কোনো কিছুর অবস্থান নির্দেশ করার জন্য একটি বিন্দুকে স্থির করে নিতে হয়। এই বিন্দুকে প্রসঙ্গ বিন্দু বা মূল বিন্দু বলা হয়।
গতিশীল বস্তু নির্দিষ্ট সময় পর পর কোনো বস্তুকে অতিক্রম করে।
কোনো বস্তু t সেকেন্ডে N সংখ্যক স্পন্দন সম্পন্ন করলে, কম্পাংক f=N/t
কোনো স্প্রিং এর এক প্রান্তে একটি ভারী বস্তু ঝুলিয়ে অপর প্রান্ত দৃঢ় অবস্থানে আটকিয়ে টেনে ছেড়ে দিলে তার গতিকে বলা হয়-পর্যাবৃত্ত গতি, স্পন্দন গতি।
“মুক্তিযুদ্ধের পত্র-পত্রিকা এবং জন্মভূমি প্রসঙ্গ” গ্রন্থটি ১৯৯০ সালে প্রকাশিত হয়।
কোনো গতিশীল বস্তু তার গতির জন্য কাজ করার যে সামর্থ্য লাভ করে তাকে বলে গতি শক্তি।
হরপ্পা সভ্যতায় প্রাপ্ত শীল গুলির সাধারণ প্রসঙ্গ ছিল এক শৃঙ্গবিশিষ্ট ঘোড়া।
কোনো বস্তু যদি সরলরেখা বরাবর গতিশীল হয়, তাহলে তার গতিকে রৈখিক গতি বলে
যদি বল প্রয়োগের ফলে বস্তু বলের বিপরীত দিকে সরে যায় তাকে বলে বলের বিরুদ্ধে কাজ।
কোনো বস্তু যে জায়গা জুড়ে থাকে তাকে বলে আয়তন।
যেসব বস্তু খাওয়ার পর দেহে শোষিত হয়ে বিভিন্ন কার্য সম্পাদন করে তাকে খাদ্য বলে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন