শরীরে ক্ষার পড়লে কোন রাসায়নিক এর লঘু দ্রবণ ব্যবহার করা হয়?

সম্প্রতি বাংলাদেশে শনাক্তকৃত "ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস" প্রথম শনাক্ত করা হয় উগান্ডার ওয়েস্ট নাইল অঞ্চলে একজন নারীর শরীরে।

সৎ লোক সাতবার বিপদে পড়লে আবার উঠে কিন্তু অসৎ লোক বিপদে পড়লে একবারে নৃপাত হয়---উক্তিটি হযরত সুলায়মান (আ) এর।

শরীরে অম্লীয় পদার্থ পড়লে লঘু সোডিয়াম হাইড্রোজেন কার্বনেট দ্রবণ ব্যবহৃত হয়।

শরীরে ক্ষার পড়লে প্রচুর পানি দিয়ে ধুতে হবে।

ল্যাবরেটরীতে কাজ করার সময় চোখে এসিড পড়লে চার পার্সেন্ট সোডিয়াম বাই কার্বনেট ব্যবহার করা হয় কারণ সোডিয়াম বাই কার্বনেট এর লঘু দ্রবণ এসিডের ক্রিয়া কে প্রশমিত করে।

রাসায়নিক দ্রব্য ও জৈব এবং পোলার হলে এসিটোন ব্যবহার করা হয়।

পানির সাথে বিক্রিয়া করে হাইড্রোজেন গ্যাস ও ক্ষার দ্রবণ তৈরি করে ক্ষার ধাতু।

ধাতু ও লঘু এসিডের বিক্রিয়ায় হাইড্রোজেন উৎপন্ন হয়।

সক্রিয় ধাতুর সাথে লঘু এসিডের বিক্রিয়ার পরীক্ষায় লঘু এসিডের সাথে ম্যাগনেসিয়াম রিবন যোগ করতে হয়।

লঘু এসিড ও ধাতব হাইড্রোজেন কার্বনেটের বিক্রিয়ায় উৎপন্ন হয় CO2