ইসলামে যাদের সাথে দেখা করা নাজায়েজ" করসে, সেই ছাত্রীদের কে পড়ালে ইসলামে সম্পুর্ন হারাম,,,আর ঐ টাকা হারাম ঐ গন্য হবে,@ আর আপনার নামাজ আদায় হয়ে যাবে,কেননা হারামের টাকার সাথে নামাজের কোন মিল নেই,, আর নামাজ কবুল হয়ে কিনা,সেটা আল্লাহ ভাল জানেন,আপনার "ঈমান" যত মযবুত হবে, নামাজ কবুল হইতে বেশিক্ষণ লাগবেনা।।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ASaleh

Call

পর্দা বিহীন বালেগা ছাত্রী পড়ানো হারাম। তবে বেতন হারাম হবে না এবং নামাজ কবুল হতে কোন বাধা হবে না।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ভাই মেয়েদের দিকে তাকানো হারাম--- চোখের জিনা তাই || সো আপনি যিদি ছাত্রী প্রাইভেট পড়ান তাহলে এটা হারাম পর্যায়ে চলে যায় যার কারনে বেতন নেওয়া তো হারামই হয়ে যায় সো আমার এক পরামর্শ যে আপনি চাইলে ছাত্র প্রাইভেট পরিয়ে বেতন নিন এটাই আপনার কাছে উত্তম হবে | সন্দেহ দূর হবে। কোন সমস্যা হবে না -- যেহেতু মহিলা / মেয়ের ব্যপার এতে খারাপ কু ধারনা জন্মায় এই কারনে না প্রাইভেট পড়ানো টা উত্তম হবে -- ...আল্লাহ আপনাজে উত্তম বুঝার ও আমল করার তৌফিক দান করুন আমিন.. ইয়া রাব্বিল আলামিন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

ছাত্রীকে পড়ানোর কারণে পর্দাবিধান লঙ্গন হয়। যে কারণে ছাত্রীকে পড়ানো হারাম। তবে পর্দা বিধান রক্ষা করে পড়ানো হলে তা হারাম হবে না। তবে পড়ানোর মাধ্যমে আপনি যেহেতু শ্রম দিচ্ছেন সে কারণে আপনার বেতন হারাম হবে না। এখানে আপনার মূল শ্রমটা জায়েয ও বৈধ। কিন্তু পদ্ধতিটা বৈধ নয়। সুতরাং এ ক্ষেত্রে আপনার নামাজ সহীহ হবে। তবে কবুলের ব্যাপারটি আল্লাহ সমীপে ন্যাস্ত। তিনি কবুল করবেন কি না তিনিই জানেন। মানুষের পক্ষে এটা বলা সম্ভব নয়। এটা শুধু আপনার ক্ষেত্রে নয়; সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। তবে যিনি কবুল করবেন তাকে সন্তুষ্ট রাখা চাই। আর পর্দা বিধান লঙ্ঘন করলে তিনি অসন্তুষ্ট হন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ