বিদেশে আন্ডার গ্র্যযুয়েট পড়াশুনা অত্যন্ত ব্যয়বহুল।
প্রথমে জেনে নিন, আর্থিক ব্যয়টি অন্ততঃ প্রথম বছর নর্বাহ করতে পারবেন কি, না। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের টিউশন ফি বিভিন্ন রকমের।
অনেক প্রতিষ্ঠানের আবেদন ফি ই নুন্যতম ৫০ মার্কিন ডলার(মার্কিন যুক্ত্রাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া ও ক্যনাডার ক্ষেত্রে)। এরপর আপনার ইংরেজিতে দক্ষতা আছে কি, না তার সার্টিকেট ও নুন্যতম নম্বর(প্রতিষ্ঠান অনুসারে) লাগবে। তথা আইইএল্টেস, টোয়েফেল, আর ও লাগবে "স্যাট"(SAT), এর নুন্যযতম নম্বর। এগুলো পাঠিয়ে দিলে, আপনি যদি এ্যডমিশ্ন পান, তখন আপনাকে স্টুডেন্ট ভিসার জন্য বাংলাদেশে ঐ সকল দেশের দূতাবাসে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
সব কিছু হয়ে গেলেও, ভিসা না পাওয়া পর্যন্ত কিছুই হবে না।
এই সকল প্রস্তুতি নিতে যে কোন বছরের সেপ্টেম্বর থেকে আট মাস পূর্ব থেকে ইন্টারনেটে যোগাযোগ শুরু করুন। মনে রাখবেন বিদেশে পড়াশুনা ব্যয়বহুল আর প্রস্তুতিটি সময় সাপেক্ষ।
ইউরোপ এ টিউশন ফি অনেক প্রতিষ্ঠানে লাগেনা, কিন্তু ঐ দেশের ভাষা জান তে হবে এবং অন্যান্য ব্যয় রয়েছে
বিদেশ যাওয়ার টিকেট ও একটি উল্লেখযোগ্য ব্যয়।