আমি ১৯/০৬ একটি পিউলি খাই এবং ১৯/০৭ আরেকটি খাই আমার পিরিয়ড ২১/০৭ হওয়ার কথা থাকলে ও ১৫ দিন পেরিয়ে গেছে এখনও হয়নি আমি কি প্রেগনন্ট?

আপনার বর্ণনা পড়ে নিশ্চিত করে কিছুই বলা যায় না।  অনুমান ও করা সম্ভব নয় যুক্তিযুক্ত ভাবে।  আপনাকে মিলনের ৪০ দিন পর গর্ভবতী টেষ্টকিট দিয়ে নিয়মাবলী অনুযায়ী গর্ভবতী টেষ্ট করে ফলাফল জানতে হবে। 

আপনার হিসাব যদি ঠিক থাকে তাহলে কোন পিল খাওয়ার দরকার নেই ৷ এসময় বাচ্চা কনসেপ্ট করে না ৷

আপনার স্ত্রীর নিয়মিত পিরিয়ড হয়|সেহেতু এটা নিরাপদ সময়ে পড়ে|তাই চিন্তিত হবেন না|কোন ইমারজেন্সী পিল সেবনের প্রয়োজন নেই|

পিউলি পিলের কার্যকারিতা ১২০ ঘন্টা পর্যন্ত থাকে|কিন্তু আপনি টানা এক সপ্তাহ মিলন করেছেন|এতে পূনরায় পিল সেবনের প্রয়োজন হবে|তবে মনে রাখবেন বেশি বেশি ইমারজেন্সী পিল সেবন করা উচিত নয়|এই পিল সেবনে...

হতেও পারে আপনার স্ত্রী গর্ভবতী।কারন গর্ভবতী হবার প্রধান লক্ষণ মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া।আবার গর্ভবতী নাও হতে পারে।কেননা শুধু গর্ভবতী হলেই মাসিক বন্ধ থাকেনা,অন্য কোন কারণও থাকতে পারে।নিশ্চিত হতে আপনাকে প্রেগনেন্সী...

৩০ তারিখে প্রথম বার মিলিত হওয়ার পরে যেহেতু ইমারজেন্সি পিল সেবন করেছে সেহেতু নতুন করে পিল সেবন করার প্রয়োজন নেই।  ৩০ তারিখে প্রথমবার মিলন করার পর থেকে পরবর্তী ৭২ ঘন্টার মধ্য যত বারই / যখনই মিলন করা হোক না কেন ঐ একটি ইমারজেন্সি পিলই কার্যকরি হবে, একাধিক পিল সেবন করার প্রয়োজন নেই। আপনার পুরো প্রশ্নটির উত্তরের সারমর্ম হলো: নতুন করে কোনো পিল সেবন করার প্রয়োজন নেই। ৩০ তারিখের পিলই ৩০,৩১ তারিখের মিলনে গর্ভবতী আটকাবে। 

বিবাহিত নারীদের বিভিন্ন কারনে মাসিক স্রাব বন্ধ হয়ে যায় বা পিছিয়ে যায় ৷ যেমন - আয়রনের অভাবে, শারীরিকভাবে খুব দূর্বল হলে, ভিটামিন ই এর অভাব হলে, মানসিক চাপে থাকলে, ডিপ্রেশনে...

মাসিকের তারিখ পিছিয়ে গেলেই যে সে প্রেগনেন্ট তা কিন্তু নয়।অন্য কোনো শারীরিক সমস্যার জন্যেও মাসিকের তারিখ পেছাতে পারে।আপনার স্ত্রী গর্ভবতী কিনা জানতে প্রেগনেন্সী টেষ্ট করান।

আপনার স্ত্রী গর্ভবতী কিনা জানতে প্রেগনেন্সী টেষ্ট করান। তারপর ডক্তারের সরনাপর্ন হন।

অনেক সময় মাসিক ৫ থেকে ৭ দিন পর্যন্ত হয়ে থাকে। এটা কোস সমস্যা না। আপনি ওয়েট করুন আজ অথবা কালকের মধ্যে বন্ধ হয়ে যাবে। যদি না হয় তাহলে গাইনী ডাক্তার...