মোটরযানে স্টার্টর মোটর কেন ব্যবহার করা হয়?

১. ডেলিভারি  চালান ২.শো রুমের চালান ৩.ইনভয়েস বিল ৪. বিক্রয় সাটিফকেট ৫.মূসুখের খ ১১ চালান ৬. ভ্যাট চালান  ৭. এল সি ব্যাংকের কাগজ ৮.প্যাকিং লিষ্ট ৯.রেজিষ্টেশন ফরম ১০.গেট পাশ

হা করাযাবে, বাতি জ্বালানো যাবে।

সিঙ্গেল ফেজ মটর বিভিন্ন প্রকারের হয় যেমন: ১/ রিপালশন মোটর ২/ রিল্যাকট্যান্স মোটর ৩/ সেডেড পোল মোটর ৪/ হিসটেরেসিস মোটর ৫/ ইউনিভার্সাল মোটর ৬/ ক্যাপাসিটর স্টার্ট এবং ক্যাপাসিটর রান মোটর ৭/ স্ট্যান্ডার্ড স্পিল্ট ফেজ মোটর

মিনিমাম ২৫০০ ওয়াট সোলার প্যানেল, মিনিমাম ২৫০ অ্যাম্পিয়ার ১২ ভোল্ট  ব্যাটারি। ২৪ ভোল্ট হলে ১৩০ অ্যাম্পিয়ার হলে চলবে। ব্যাটারির ভোল্টেজ এর সাথে মিল রেখে ২৫০০ এর বেশি VA ইনভার্টার ব্যবহার...

ড্রোন বানানোর জন্য আপনি ডিসি কোরলেস মোটর ব্যবহার করুন(৬৫০০ rpm) দাম ৭০-৮০ টাকা। জি...তার চেয়ে একটু বেশি হলে ভালো হবে....তবে সাধারণত ৪-৬ v হয়ে থাকে..।

না।পেট্রলিয়াম জেলি ঘা তাজা করে রাখে।তার বদলে আপনি সরিষার তেল ব্যাবহার করতে পারেন।বা পেভিসোন ক্রিম ও।

আপনি কোন এলাকায় থাকেন জানালে ভালো হত। আপনি যদি ঢাকা বা তার আশেপাশে থাকেন তবে আপনি টংগী চেরাগ আলী আসতে পারেন। কারন এখানে অটো সহ সকল যন্তপাতি পাইকারি বিক্রি করা...

অবশ্যই জানা যাবে মোটর সাইকেলের বত'মান মালিক কে। সেক্ষেত্রে আপনাকে বিআরটিএ অফিসে যেয়ে  উক্ত মোটর সাইকেলের ইঞ্জিন ও চ্যাছিচ এবং রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার দিলে অফিস কতৃ'ক জানিয়ে দিবে প্রকৃত মালিকের নাম।

জ্বি পাওয়া যায় মোটর সাইকেলের নাম্বার দিয়ে আপনার পরিচয় পাওয়া সম্ভব। মোটর সাইকেল নাম্বার পেলে পুলিশ জানতে পারবে এই গাড়ি টা কার কোথা থেকে কেনা কার নামে লাইসেন্স করা ইত্যাদি মোটর সাইকেল এর কাগজ পত্র থেকে আপনার পরিচয় পেয়ে  যাবে তারা।

techdhopbd.com নামক অনলাইন শপিং পেজে ঘুরে দেখতে পারেন।