রাজধানীর মিরপুরের ১১ ও ১২ নম্বরে অবস্হিত আদি বেনারসি পল্লী। 

ব্যবসায়ীরা বলেন, বেনারসি পল্লীতে ২৫-৩০ প্রকারের বিভিন্ন নাম ও ডিজাইনের শাড়ি রয়েছে। দেশী শাড়ির মধ্যে বেনারসি কাতান, বুটি কাতান, হাড্ডি কাতান, পিওর কাতান, সুতি ও বিভিন্ন প্রকারের জামদানি, দুপিয়ান সিল্ক, সানন্দা, গাদোয়ান, মাসলাইস কটন, জুটনেট, সুপারনেট, পুদনমা বা পাড় ছাড়া কাতান, অপেরাকাতান, টিস্যু কাতান, মিরপুর জামদানি, কোটাসিল্ক, কাঞ্জিবলনের চাহিদা বেশি। 

এছাড়া ভারতীয় শাড়ির মধ্যে নেট শাড়ি, গুপি, কোকিলা দির কাতান, রেম্বো, কলাবেরির কদর বেশি।

সে খানে মসলিন বেনারসি ৮ থেকে ১৭ হাজার টাকা, কাতান বেনারসি ১৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা, ব্রোকেট বেনারসি ৪ থেকে ৫ হাজার টাকা, কার্পেট বেনারসি ৫ থেকে সাড়ে ৫ হাজার টাকা, মসলিন ২-৩ হাজার টাকা, নেট জুট সাড়ে ৪ থেকে ৮ হাজার টাকা, বিয়ের গর্জিয়াস শাড়ি ১৫ থেকে ২৫ হাজার টাকা, সফট সিল্ক ৪ থেকে ৪২০০ টাকা, ঢাকাই জামদানি ৪ থেকে ৩০ হাজার টাকা, রেডি কোচা ৬ হাজার থেকে সাড়ে ৬ হাজার টাকা, জুট হাফ সিল্ক আড়াই হাজার থেকে ৩ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া হানিকোট বেনারসি সাড়ে ৪ হাজার টাকা, রাজকোট বেনারসি ৫ হাজার টাকা, সুতি বালুচুরি ১ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ২০০ টাকা, টিস্যু জুট সিল্ক জামদানি ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকা, পিয়ান ও খাদি বেনারসি ৭ থেকে ১২ হাজার টাকা, কাঁথা স্ট্রিচ ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা, টাঙ্গাইল সুতি জামদানি ১ থেকে ১৫ হাজার টাকা, মাসলাইস কাতান ৫ থেকে সাড়ে ৫ হাজার টাকা, শাটিন বেনারসি ৪ হাজার থেকে ৪ হাজার ২০০ টাকায় পাওয়া যায়  ।

[বি:দ্র] আমার বাসা মিরপুর ১১ তে  ।

ধন্যবাদ

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ