পলিটেকনিক এ সব গুলো সাবজেক্ট ই গুরুত্বপূর্ণ। তবে বাংলাদেশে যেসব কাজের চাহিদা বেশি পলিটেকনিকএ সেগুলো বেশি জনপ্রিয় হয়। বর্তমানে সবছে জনপ্রিয় সাবজেক্ট সিভিল,তারপর ইলেক্ট্রিক্যাল ধরা হয়,তারপর ম্যক্যানিকেল,ইলেক্ট্রনিকস,পাওয়ার,কম্পিউটার ক্রমান্বয়ে ধরা হয়।
চাহিদার ক্ষেত্রে কম্পিউটার,ইলেকট্রিক্যাল, সিভিল, ম্যাকানিক্যাল একটু এগিয়ে। তাছাড়া চাকরির ক্ষেত্রে আপনার রেজাল্ট দেখে তবে উক্ত ডির্পাটমেন্টর সুবিধা একটু বেশি। ধন্যবাদ
আপনি এই কাজটি করার জন্য খুব ভাল দুইটা সফটওয়ারের কথা বলছি আমি যে গুলি খুব ভাল কাজ করে। এপস টি ডাউনলোড করার জন্য প্লেস্টোরে যাবেন গিয়ে সার্চ করবেন Filmora Go...
পলিটেকনিক এ ডিপ্লোমা শেষে সরকারী প্রতিষ্ঠানে উপ সহকারী প্রকৌশলী পদে চাকরি করা যায়। প্রথমে বেতন ১৬ হাজার হয়
বিএসসি করলে সহকারী প্রকৌশলী পদে চাকরি পাওয়া যায়,বেতন ২৩ হাজার টাকা শুরুতে।
চান্স পাওয়ার সম্ভবনা 99% বলা যায়।
কোন ডেপার্টমেন্ট এ পড়বেন তা আপনার জীবনের
লক্ষর উপর নির্ভর করছে। কারো পরামর্শে নিজের
লক্ষ কে লক্ষভেদ করা জীবনের জন্য ঠিক সিদ্ধান্ত হবে না।
আপনার ফলাফল...
২০১৫, ২০১৬ ও ২০১৭ সালে পাসকৃত এস.এস.সি./
সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এবং ছেলেদের
ক্ষেত্রে সাধারণ গণিত বা উচ্চতর গণিতে
জি.পি.এ. ৩.০০ সহ ন্যূনতম ৩.৫০ জি.পি.এ. প্রাপ্ত
শিক্ষার্থীরা এবং মেয়েদের ভর্তির ক্ষেত্রে
গণিত বা উচ্চতর গণিতে কমপক্ষে...
আপনি যে সাবজেক্টে পড়েন না কেন যদি ভাল ভাবে শিখতে পারেন তবেই ভাল কিছু করতে পারবেন। বর্তমানে বাংলাদেশে চাকরির ক্ষেত্র বেশি হচ্ছে- সিভিল, ইলেক্ট্রিক্যাল,মেকানিক্যাল, কম্পিউটার।
কোনটি ই কম নয় অপরটি থেকে।
দুটি ডেপার্টমেন্ট ই কঠিন এবং
দুটি ডেপার্টমেন্ট ই চাহিদা সম্পন্ন।
বেতন/চাকুরির চাহিদা/মান
উভয় দিক দিয়েই কোনটিকে ছোট
করা যায় না অন্যটি থেকে।
সুতরাং-- আপনার স্বপ্ন/লক্ষ স্থির করে
যে কোন একটা নিলেই হবে।
বাংলাদেশ নয় শুধু সারা বিশ্বেই উক্ত ডেপার্টমেন্টের
চাহিদা প্রচুর।