মুসলিম ওয়ারিশ, পুত্র হিসেবে নাকি কন্যা হিসেবে ওয়ারিশ হিসেবে সম্পত্তির ভাগ পাবে?

আল্লাহর সমান শক্তি ।

স্বত্বাধিকার।

বিসমিল্লাহির রাহমানীর রাহীম। আল্লাহ তা'আলা প্রত্যেক মুসলমানের উপর দৈনিক ৫ ওয়াক্ত সালাত ফরয করেছেন। একজন মুসলমানের জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল এই ৫ ওয়াক্ত সালাত যথাসময়ে আদায় করা। কিন্তু আজকাল অধিকাংশ মুসলামানই তাদের...

১ ছেলে = দুই ময়ে। অর্থাৎ একজন ছেলে যে পরিমাণ সম্পত্তি পাবে দুইজন মেয়ে সেইপরিমাণ সম্পত্তি পাবে।

হিজড়া সন্তান ৩য় লিংঙ্গের হলে ও ছেলে অথবা মেয়ে হিজড়া হয়, লিংঙ্গ পুরোপুরি বিকোশিত হয় না।

আপনার প্রশ্নটি বোঝা যাচ্ছে না।

নমুনি করা ব্যক্তি ঐ টাকা পাবে। এ জন্য ব্যাংকে ম্যানেজার এর সাথে পরামর্ষ করা উচিৎ।

এখানে কথা হল হিজরা দুই রকম পুরুষ হিজরা মহিলা হিজরা পুরুষ হিজরা হলে ছেলের অধিকার মেয়ে হিজরা হলে মেয়ের অধিকার দিতে হবে, বেশির ভাগই মেয়ে হিজরা হয়।

আপনি যা করবেন তা হল: ১) আপনি চেয়ারম্যান বা ঐ দায়িত্ব থাকার কাছ থেকে ওয়ারিকাম সাটিফিকেট নিবেন। ২) যে সব খতিয়ানে আপনি ওয়ারিশ সূত্রে মালিক হয়েছেন ঐ সব খতিয়ানের পচা'র সত্যায়িত ফটোকপি । ৩) যাকে আপনি জমি / সম্পত্তি দিবেন তার নামে দাগ/ খতিয়ান / জমির পরিমান...

তাকে ইখতিয়ার দেয়া হবে,সে যাকে ইচ্ছা গ্রহণ করতে পারবে।অবশ্য যিনি নেককার তাকেই গ্রহন করবে।