Answered Sep 28, 2019
বক্তার যেটি অভিপ্রায় অর্থ শ্রোতা যদি সেটি গ্রহণ না করে অন্য অর্থ গ্রহণ করে তাকে বক্রোক্তি অলঙ্কার বলে।
বক্রোক্তি ২প্রকার,কাকু ও শ্লেষ।
কুন্তকের মতে, বৈদগ্ধপূর্ণ ভঙ্গিমাময় উক্তিই বক্রোক্তি।
ঘনিষ্ঠ সাদৃশ্যের কারণে সংশয় হলে তাকে উৎপ্রেক্ষা অলঙ্কার বলে।
যেখানে দুইটি বস্তুকে আপাত দৃষ্টিতে বিরোধী মনে হলেও তাৎপর্য বিশ্লেষণে দেখা যায় এদের মধ্যে প্রকৃতপক্ষে কোন বিরোধ নেই, তাকে বিরোধাভাস অলঙ্কার বলে।
‘কাব্যের মূল রূপ হল বক্রোক্তি, এই বক্রোক্তিই কাব্যের প্রাণ’ বলেছেন কবি কুন্তক।
কাকু বক্রোক্তি অলঙ্কারে ‘কাকু’ মানে কণ্ঠ স্বরের ভঙ্গী।
বক্রোক্তি নিয়ে বিশিষ্ট আলোচনা করেছেন কুন্তক ।
যেখানে উপমেয় ও উপমানের উভয় পক্ষের সমান সংশয় থাকে. তাকে সন্দেহ অলঙ্কার বলে।
কোন পদের বা বাক্যের অর্থকে ব্যঞ্জনায় বর্ণনীয় বিষয়ের কারন বলে মনে করা হলে তাকে কাব্য-লিঙ্গ অলঙ্কার বলে।
‘বক্রোক্তি’ কে কাব্যের আত্মা বলেছেন কুন্তক।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন