Answered Sep 28, 2019
অর্থালঙ্কার শ্রেণীগত বিচারে ৫ টি শ্রেণীতে ভাগ করা যায়।
চাহিদা স্থিতিস্থাপকতাকে পাঁচ শ্রেণীতে ভাগ করা যায়।
আধুনিক নাটককে ৩টি অঙ্কে ভাগ করা যায়।
অর্থালঙ্কার পাঁচ প্রকার।যথা: ১. সাদৃশ্যমূলক ২. বিরোধমূলক ৩. শৃঙ্খলামূলক ৪. ন্যায়মূলক ৫. গূঢ়ার্থপ্রতীতিমূলক।
হিসাব সমীকরণের ভিত্তিতে হিসাব খাতকে সাধারণত পাঁচ শ্রেণীতে ভাগ করা হয়।
ন্যায়মূলক অর্থালঙ্কার ২ প্রকার । যথা :- অর্থান্তরন্যাস ও কাব্যলিঙ্গ ।
কোন বক্তব্যকে ন্যায়সংগত সমর্থন সহ উপস্থাপিত করা হলে তাকে ন্যায়মূলক অর্থালঙ্কার বলা হয়।
শ্রেণিবিন্যাসের বিবেচনায় নাটককে বহু শ্রেণীতে বিভক্ত করা সম্ভব
ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক ও ভাষাবৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করে গ্রিক ভাষার ইতিহাসকে চারটি প্রধান পর্বে ভাগ করা যায়।
চাদকে তিনটি ভৌগোলিক অঞ্চলে ভাগ করা যায়।
বাংলাদেশের অর্থনীতিকে ১৫খাতে ভাগ করা যায়।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন