উক্ত শোনা কথা ঠিক নয়। স্ত্রী রাজি থাকলে উপার্জনের উদ্দেশ্যে দুই তিন বছর থাকা কোন দোষের নয়। যে যতদিন থাকে, সে তো বাধ্য হয়েই থাকে। বিশেষ কারণে দ্বিতীয় খলীফা উমার (রাঃ) স্বামী স্ত্রীর সাক্ষাতের জন্য ছয় মাস সময় বেঁধে দিয়েছিলেন। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, তার বেশি পৃথক থাকলে স্বামী স্ত্রীর বন্ধন আপনা আপনিই ছিন্ন হয়ে যাবে। (ইবনে জিবরিন)
ভাই আপনি যেটা শুনেছেন সেটা ভুল, কারণ সেতো বিদেশ গেছে তার উপার্জনের জন্য, যদি সে উপার্জন না করে স্ত্রীর খরচ দিবে কি করে, হ্যাঁ,যদি আপনি আপনার স্ত্রীকে কচম করে বলেন যে আমি তোমার সাথে সহবাস করবোনা,তাহলে চার মাস পর আপনার স্ত্রী এক তালাকে বায়েনা পরবে৷ যদি চার মাসে. মধ্যে আপনি সহবাস করেন তাহলে আপনার স্ত্রী তালাক হবেনা, কিন্তু আপনি কচম ভঙ্গ কারী হবেন৷