Answered Sep 28, 2019
বল যখন ঘড়ির কাঁটার মতো কিংবা ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে ঘুরে তখন তাকে সাইড স্পিন বলে
যে এক্সরের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য অপেক্ষাকৃত কম, ফলে ভেদন ক্ষমতা অপেক্ষাকৃত বেশী, তাকে কঠিন এক্সরে বলে ।
গ্যাসকে উত্তপ্ত করলে গ্যাসের অণুগুলোর ভিতর সংঘর্ষের ফলে পরমাণু থেকে ইলেকট্রন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে আয়ন উৎপন্ন করে। এ পদ্ধতির নাম তাপীয় আয়নায়ন।
অনেকে সিলেটের সাথে হরিকেলকে অভিন্ন বলে মনে করেন
মাই সাইড গ্রন্থের রচয়িতা ডেভিড বেকহাম।
সাধারণত স্পিন বোলিং কে তিন ভাগে ভাগ করা হয়
স্পিন বোলিং এর প্রকারভেদগুলো হলঃঅফস্পিন লেগস্পিনগুগলি
টপ স্পিন হচ্ছে লেগব্রেক ও অফব্রেকের সমন্বয়
ফাস্ট বোলিং সাধারণত দুই ধরনের
ছিন্নপত্রের পত্রগুলি রবীন্দ্রনাথ শ্রীশচন্দ্র মজুমদার ও ইন্দ্রীরা দেবী চৌধুরানীকে দিয়েছিলেন ।
কোনো বোলার পরপর ২ ওভার বোলিং করতে পারেন না।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন