Answered Sep 28, 2019
তাপমাত্রার স্কেল তৈরি করার জন্য যে দুটি তাপমাত্রাকে স্থির ধরে নেওয়া হয় সে তাপমাত্রা দুটিকে স্থিরাঙ্ক বলা হয়।
অসম তাপমাত্রার দুটি বস্তু তাপীয় সংস্পর্শে আনা হলে তাদের মধ্যে তাপ বর্জন আদান প্রদান হয়।
তরল পদার্থকে তাপ প্রয়োগ করলে যখন তাপমাত্রা স্ফুটনাংকে চলে আসে তখন তাপমাত্রা স্থির থাকে।
তাপমাত্রার তারতম্যের জন্য পদার্থের যে ধর্ম নিয়মিতভাবে পরিবর্তিত হয় এবং এই পরিবর্তন লক্ষ করে সহজ ও সূক্ষ্মভাবে তাপমাত্রা নিরূপণ করা যায় সেই ধর্মকেই পদার্থের তাপমাত্রিক ধর্ম বলা হয়।
পানির ত্রৈধ বিন্দু বলতে যে তাপমাত্রায় পানি, বরফ এবং জলীয় বাষ্প রূপে সহাবস্থান করে।
তাপমাত্রার স্কেল তৈরি করার জন্য ২টি নির্দিষ্ট তাপমাত্রাকে স্থির ধরে নেওয়া হয়।
ভিন্ন তাপমাত্রার দুটি বস্তুকে তাপীয় সংস্পর্শে আনা হলে তাদের মধ্যে তাপের আদান প্রদান হয়।
300C তাপমাত্রার 1kg বিশুদ্ধ পানির তাপমাত্রা 10C বাড়াতে 4.2×103J তাপের প্রয়োজন হবে।
100C তাপমাত্রার পানি তাপ গ্রহণ করবে
সেলসিয়াস স্কেলে তাপমাত্রার পার্থক্য 500C হলে কেলভিন স্কেলে তাপমাত্রার পার্থক্য 50K
স্বাভাবিক চাপে যে তাপমাত্রায় কোনো কঠিন পদার্থ তরলে পরিণত হয় সে তাপমাত্রাকে বলে গলনাঙ্ক।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন