সমাজকর্মের ত্রিবিধ ভূমিকা কি?

দুটি। যথা- (১) মৌলিক পদ্ধতি (২) সহায়ক পদ্ধতি।

সমাজকর্মের মৌলিক পদ্ধতি তিনটি। যথা- (১) ব্যক্তি সমাজকর্ম (২) দল সমাজকর্ম (৩) সমষ্টি সমাজকর্ম।

ফ্রিডল্যান্ডার।

ফ্রিডল্যান্ডারের মতে, সমাজকর্ম হচ্ছে বৈজ্ঞানিক জ্ঞান ও মানবিক সম্পর্ক বিষয়ক দক্ষতাসম্পন্ন এক পেশাদার সেবাকর্ম, যা ব্যক্তিগত ও সামাজিক সন্তুষ্টি এবং স্বাধীনতা লাভে কোন ব্যক্তিকে একক বা দলীয়ভাবে সাহায্য করে।

(ক) বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি। (খ) সংগঠিত সাহায়্যদান পদ্ধতি।

১৩৪৯ সালে Statue of Laborers নামক আইন প্রণয়নের মাধ্যমে সমাজ কর্মের উৎপত্তি হয়।

সমাজকর্মের মূল লক্ষ্য হচ্ছে সুপরিকল্পিত ও সুসংগঠিত উপায়ে সমাজ ও মানুষের সার্বজনীন ও সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিত করণ।

সমাজ ও সমস্যা সম্পর্কে জ্ঞানার্জন, সমস্যার বৈজ্ঞানিক সমাধান, বাঞ্চিত ও পরিকল্পিত পরিবেশ সৃষ্টি, মানবসম্পদ উন্নয়ন, স্বাবলম্বন প্রভৃতির মাধ্যমে সার্বজনীন ও সার্বিক কল্যাণ নিশ্চিতকরণে সমাজকর্মের গুরুত্ব অনন্য ও অপরিসীম।

অনুরূপ

সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলো শুধুমাত্র ব্যক্তিগত সুখ-দুঃখ, পণ্যের বিজ্ঞাপন, কাজের খবর, ছবি ভিডিও শেয়ারিং ছাড়াও সামাজিক আন্দোলন সংগঠিত করার কাজও করছে। ২০১০-২০১১ সালে আরব বিশ্বে বিশেষ করে তিউনিসিয়া, মিসর, লিবিয়ায় যে...