মাদাম লোইসেল কেন তার ধনী বান্ধবীর সাথে দেখা করতে চাইত না?

মেয়ে মানুষ সবার এটেন্সন পেতে চায়, যখন আপনি ওকে নক দিতেন তখন ও আপনার থেকে সাইকোলজি ফিল অনুভব করত, যখন আপনি মেসেজ দেওয়া বন্ধ করে দিছেন তখন আপনার এটেন্সন...

মেয়ের বাবা মা রাজি না থাকলে তো বিয়ে শুদ্ধ হবেনা। তখন বিয়ের পরেও পাপাচার হতেই থাকবে। মাত্র ৬-৭ দিন কথা হয়েই বিয়ে করার চিন্তা না করাই বেটার।আর কথাবার্তা বন্ধ রাখা...

দেশকে শত্রুমুক্ত করতে বুধার সাহসিকতাকে কাজে লাগানোর পরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্য নিয়ে বুধার সাথে দেখা করতে আসে মুক্তিযোদ্ধা শাহাবুদ্দিন। বুধা অসীম সাহসী এক বালকের নাম। পাকিস্তানিদের দোসর আহাদ মুন্সির বাড়ি পুড়িয়ে...

ফোরস্টিয়ারের কাছ থেকে ধার নেয়া হারটি হারিয়েই মাদাম লোইসেল দুর্দশায় পড়েন। তাই তিনি ফোরস্টিয়ারকে দুর্দশার জন্য দায়ী করেছিলেন। মাদাম লোইসেল বল নাচের অনুষ্ঠানে যাবার জন্য ফোরস্টিয়ারের কাছ থেকে একটি হীরার...

হীরার হারটি ধার পেয়ে মাদাম লোইসেল সবেগে তাঁর বান্ধবীর গলা জড়িয়ে ধরলো। পরম আবেগে তাকে বুকে ধরলেন। মাদাম লোইসেলের অলঙ্কারের প্রতি মোহ ছিল। অর্থ সঙ্কটের কারণে তিনি তাঁর আশা পূর্ণ...

মাদাম লোইসেলের কল্পনার জগৎ ও বাস্তবতার জগৎ বৈসামাঞ্জস্যপূর্ণ ছিল বলে তিনি অসুখী ছিলেন। লোইসেলের উচ্চাকাক্সক্ষা তাকে অসুখী করে তুলেছিল। তিনি তাঁর ধনী বান্ধবীর সাথে নিজের তুলনা করতেন। ধনী বান্ধবীর সঙ্গে...

শিক্ষামন্ত্রীর অনুষ্ঠানে যোগ দেয়ার মতো কোনো ভালো পোশাক বা জড়োয়া গহনা মাদাম লোইসেলের ছিল না বলে আমন্ত্রণ লিপিখানা টেবিলের উপর নিক্ষেপ করে।

দশ বছর পর দেখা হওয়ার পর মাদাম লোইসেলকে খুব সাধারণ দেখাচ্ছিল বলে মাদাম ফোরস্টিয়ার তাকে চিনতে পারলেন না। মাদাম ফোরস্টিয়ারের হারিয়ে যাওয়া জড়োয়া গহনা ফেরত দিতে গিয়ে মাদাম লোইসেলকে ভয়াবহ...

হারটি হারিয়ে গেলে সেটি কেনার পর মাদাম লোইসেল ও তার স্বামী অনেক কষ্ট করে ঋণ পরিশোধ করেছিল। পাওনাদারের ঋণ পরিশোধের জন্য তারা কম টাকায় একটা বাসা ভাড়া করেছিল এবং দাসীদেরকে...

লোইসেলের সহপাঠিনী ধনী ছিল তাই সে দেখা করতে অনীহা প্রকাশ করত। পৃথিবীতে শ্রেণিভেদ রয়েছে। লোইসেল এক দরিদ্র কেরানি পরিবারে জন্ম নেয়। দরিদ্র পরিবারের জন্ম হলেও সে দারিদ্র্যকে মেনে নিতে পারেনি।...