Answered Aug 25, 2019
‘মহাবিশ্বের বিভিন্ন জ্যোতিষ্কের সৃষ্টি ও বিবর্তন’ ভূগোলের গাণিতিক ভূগোল শাখার অন্তর্ভূক্ত।
আমাদের নিকটতম নক্ষত্র সূযর্ থেকেই আমরা তাপ ও আলো পাই। সূযর্ থেকে আমাদের প্রয়োজনীয় সব শক্তি পাচ্ছি এবং দিন-রাতের পরিবতর্ন ঘটছে সূযের্র জন্য। এক কথায় সূযের্র জন্য পৃথিবীতে জীবনের উদ্ভব...
মহাবিশ্বের সৃষ্টি সংক্রান্ত বিজ্ঞানকে বলে – Cosmology.
এডউইন হাবলস মহাবিশ্বের প্রসারণ অাবিষ্কার করেন – ১৯২৯ সালে।
অাজ থেকে ১৫০০-২০০০ কোটি বছর অাগে মহাবিশ্বের অাকৃতি ছিল – ডিম্বাকার।
মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় নক্ষত্রের নাম বেটেলগম।
প্রাকৃতিক ভিন্নতার কারণে পৃথিবী বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের বসতি গড়ে উঠেছে।
পৃথিবীর গঠন প্রক্রিয়া প্রাকৃতিক ভূগোলের অন্তর্ভূক্ত।
পদার্থবিজ্ঞানে বিভিন্ন রাশির বা এককের জন্য বিভিন্ন সংকেত ও প্রতীক ব্যবহার করা হয় এককের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি অনুসরণ করে।
পৃথিবীতে প্রাণের বিকাশ,জীবের বিবর্তন ও ক্রমবিকাশের তথ্য Evolution শাখার আলোচ্য বিষয়।
মহাবিশ্বের যে কোনো দুটি বস্তুর আকর্ষণ সম্পর্কে নিউটন একটি সূত্র দেন।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন