শেয়ার বাজারে ক্রয়-বিক্রয় হয়ে থাকে কয়টি পদ্ধতিতে?

একটি দ্রব্য ১০% ক্ষতিতে বিক্রয় করা হল। বিক্রয় মূল্য ৪৫ টাকা বেশি হলে ৫% ক্ষতি হত। দ্রব্যটির ক্রয় মূল্য ৯০০ টাকা।

প্রাথমিক বাজারে ইস্যুকৃত সিকিউরিটি পরবর্তীতে যে বাজারে লেনদেন হয় তার নাম সেকেন্ডারি বাজার।

যোগ্যতাসূচক শেয়ার অবশ্যই ক্রয় করতে হবে পরিচালক নিযুক্তির ৬০ দিনের মধ্যে।

যিনি শেয়ার ক্রয় করেন তাকে বলা হয় শেয়ারহোল্ডার।

শেয়ার বিক্রয় হতে সংগৃহীত অর্থকে বলা হয় শেয়ার মূলধন।

যুক্তরাষ্ট্রের ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে শেয়ার কেনাবেচার বৃহত্তম বাজার হল ন্যাসডাক।

সিকিউরিটি ক্রয়-বিক্রয় করে কমিশন পায় ব্রোকার।

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ-এ শেয়ার লেনদেন করা হয়- অটোমেশন পদ্ধতিতে।

শেয়ার বাজারে শেয়ার ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে ক্রয়-বিক্রয় করার পদ্ধতিকে বলা হয় CDS (Central Depository System)

যে বাজারের মাধ্যমে কোম্পানির পূর্বে ইস্যুকৃত শেয়ার বা সিকিউরিটিগুলো ক্রয়-বিক্র করা হয় তাকে বলা হয় মাধ্যমিক শেয়ার বাজার