Answered Aug 05, 2019
পবিত্র কুরআন ১৫টি সূরায় লূত (আঃ) সম্পর্ক বর্ণিত হয়েছে।
সূরায়ে কাওছারে মীম নেই। সূরায়ে এখলাছে বা নেই
পবিত্র কুরআনে লূত আঃ)-এর জাতির তিনটি পাপের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। যথা : (১) পুংমৈথন (২) রাহাজানি এবং (৩) প্রকাশ্য মজলিসে কুকর্ম করা (আনকাবূত ২৯/২৯)।
কওমে লূত-এর বর্ণিত ধ্বংসস্থলটি বর্তমানে ‘বাহরে মাইয়েত’ বা ‘বাহরে লূত’ ‘মৃতু সাগর’ বা ‘লূত সাগর’ নামে পরিচিত।
ইসমাঈল (আঃ) সম্পর্কে পবিত্র কুরআনের ২৫ টি আয়াত বর্ণিত হয়েছে।
ইসমাঈল (আঃ) সম্পর্কে পবিত্র কুরআনের ৯ টি সুরায় বর্ণিত হয়েছে।
ইবরাহীম (আঃ) সম্পর্কে ২৫টি সূরায় ২০৪টি আয়াত বর্ণিত হয়েছে।
হযরত ইয়াকূব (আঃ) সম্পর্কে পবিত্র কুরআনের ১০টি সূরায় ৫৭টি আয়াতে বর্ণিত হয়েছে ।
পবিত্র কুরআনের ২২ টি সূরায় ছালেহ (আঃ) সম্পর্কে আয়াত নাযিল হয়েছে।
“হে মানবজাতি! তোমরা পৃথিবীর হালাল ও পবিত্র বস্তু আহার কর।” -এটি বাকারা সূরায় বর্ণিত।
“মুহাম্মদ তোমাদের মধ্যে কোনো পুরূষের পিতা নন, বরং তিনি আল্লাহর রাসুল এবং শেষ নবি।” -এটি আল-আহযাব সূরায় বর্ণিত হয়েছে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন