hamidkhan1990

hamidkhan1990

0 Views
Rated 5 / 5 based on 0 reviews

hamidkhan1990

  • Male | |

Chamber

Services

Work Experience

Skills

Language

Training

Education

প্রশ্ন-উত্তর সমূহ 37 বার দেখা হয়েছে | এই মাসে 37 বার
1 টি প্রশ্ন দেখা হয়েছে 33 বার
2 টি উত্তর দেখা হয়েছে 4 বার
2 টি ব্লগ | 0 টি মন্তব্য | 0 টি প্রিয়

Recent Q&A

একই হোম নেটওয়ার্কে দুটি রাউটার ব্যবহার করা যেতে পারে?

0 likes | 1631 views

৫টি রাউটার ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা জেনে নিন

বর্তমান ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে রাউটার ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফলে রাউটার এর নিশ্চয় কিছু সুবিধা রয়েছে যার কারনে ইন্টারনেট ইউজারকারীরা এর দিকে বেশি ঝুঁকে পড়ছে। কিন্তু যারা ব্যবহার করছে না তাহলে তারা কি এর অসুবিধার কথা চিন্তা করেই বিরত আছে?

হ্যাঁ বন্ধুরা, ইতিমধ্যেই হয়ত আপনারা বুঝে ফেলেছেন আমরা কি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি। হ্যাঁ আমরা রাউটার ব্যবহারের সুবিধা এবং অসুবিধা নিয়েই আলোচনা করতে যাচ্ছি। এটা নিয়ে আলোচনা করার আগে আমাদের আগে জানতে হবে রাউটার কী বা রাউটারের কাজ কী।
Router হলো একটি নেটওয়ার্ক ডিভাইস যার মাধ্যমে দুটি ভিন্ন ভিন্ন নেটওয়ার্কের মধ্যে আন্তঃসংযোগ করা হয়। সহজভাবে বলতে গেলে, এটির কাজ হলো একটি সার্ভার থেকে নেট কালেকশনের মাধ্যমে আকাঙ্ক্ষিত ডিভাইসে নেট পৌছে দেয়া।

রাউটারের কয়েকটি জনপ্রিয় প্রকারভেদ নিম্নে দেয়া হলোঃ
(১) Wireless & Ethernet
(২) Portable
(3) Ethernet

এছাড়াও আরও তিন ধরনের রাউটারে প্রচলন রয়েছেঃ
(১) Core Routers
(2) Edge Router
(3) Inter-Provider Broder Router

এখন আসুন সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে কয়েকটি পয়েন্ট তুলে ধরা যাক;

সুবিধাসমূহঃ
(১) বিভিন্ন নেটওয়ার্কের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করতে পারে, যেমনঃ ইথারনেট এবং টোকেন রিং ইত্যাদি।
(২) এটি গতিশীল রাউটিং এ্যালগোরিদম ব্যবহার করে ইন্টারনেটের সবচেয়ে ভালো পথটি বেছে নিতে পারে।
(৩) এটা ডোমেইন কোলিশন এবং ডোমেইন ব্রডকাস্ট সৃষ্টির মাধ্যমে নেটওয়ার্ক ট্রাফিক কমাতে পারে।
(৪) এটা সুন্দরভাবে নেটওয়ার্ককে চারদিকে ছড়িয়ে, তা নিজের আয়ত্বে রাখতে সক্ষম এবং ট্রাফিককে বিছিন্ন করতে সক্ষম।
(৫) এটা বিভিন্নভাবে কনফিগার করা যায় ফলে যে কোন কেউ তা নিজের প্রয়োজনমত ব্যবহার করতে পারে।


অসুবিধাসমূহঃ
(১) রাউটেবল নেটওয়ার্ক প্রোটোকল এর উপর ভিত্তি করে এটা পরিচালনা করা হয়।
(২) অন্যান্য নেটওয়ার্ক ডিভাইসের তুলনায় দাম বেশি।
(৩) layer-3 মাধ্যমে layer-1 এর ডাটা পর্যালোচনা করতে হয় বলে এটার গতি অত্যন্ত ধীর।
(৪) প্রাথমিক পর্যায়েই অনেক কনফিগার করতে হয় যা কষ্টসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ।
(৫) কিছু কিছু রাউটারে মাঝে মাঝেই নেট ডিসকানেক্ট হয়ে যায়, ফলে এর উপর নির্ভরশীলতা অনেক কম।

প্রিয় পাঠক, ধৈর্যধারণকরে পুরো বিষয়টি মনোযোগের সাথে পাঠ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ভালোথাকুন, ভালো রাখুন।



0 likes | 1608 views

রাউটার ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা কি

রাউটার ব্যবহারের ৫ টি সুবিধা ও অসুবিধা জেনে নিন ঃ

বর্তমান ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্যে রাউটার ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফলে রাউটার এর নিশ্চয় কিছু সুবিধা রয়েছে যার কারনে ইন্টারনেট ইউজারকারীরা এর দিকে বেশি ঝুঁকে পড়ছে। কিন্তু যারা ব্যবহার করছে না তাহলে তারা কি এর অসুবিধার কথা চিন্তা করেই বিরত আছে?

হ্যাঁ বন্ধুরা, ইতিমধ্যেই হয়ত আপনারা বুঝে ফেলেছেন আমরা কি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি। হ্যাঁ আমরা রাউটার ব্যবহারের সুবিধা এবং অসুবিধা নিয়েই আলোচনা করতে যাচ্ছি। এটা নিয়ে আলোচনা করার আগে আমাদের আগে জানতে হবে রাউটার কী বা রাউটারের কাজ কী।
Router হলো একটি নেটওয়ার্ক ডিভাইস যার মাধ্যমে দুটি ভিন্ন ভিন্ন নেটওয়ার্কের মধ্যে আন্তঃসংযোগ করা হয়। সহজভাবে বলতে গেলে, এটির কাজ হলো একটি সার্ভার থেকে নেট কালেকশনের মাধ্যমে আকাঙ্ক্ষিত ডিভাইসে নেট পৌছে দেয়া।

রাউটারের কয়েকটি জনপ্রিয় প্রকারভেদ নিম্নে দেয়া হলোঃ
(১) Wireless & Ethernet
(২) Portable
(3) Ethernet

এছাড়াও আরও তিন ধরনের রাউটারে প্রচলন রয়েছেঃ
(১) Core Routers
(2) Edge Router
(3) Inter-Provider Broder Router

এখন আসুন সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে কয়েকটি পয়েন্ট তুলে ধরা যাক;

সুবিধাসমূহঃ
(১) বিভিন্ন নেটওয়ার্কের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করতে পারে, যেমনঃ ইথারনেট এবং টোকেন রিং ইত্যাদি।
(২) এটি গতিশীল রাউটিং এ্যালগোরিদম ব্যবহার করে ইন্টারনেটের সবচেয়ে ভালো পথটি বেছে নিতে পারে।
(৩) এটা ডোমেইন কোলিশন এবং ডোমেইন ব্রডকাস্ট সৃষ্টির মাধ্যমে নেটওয়ার্ক ট্রাফিক কমাতে পারে।
(৪) এটা সুন্দরভাবে নেটওয়ার্ককে চারদিকে ছড়িয়ে, তা নিজের আয়ত্বে রাখতে সক্ষম এবং ট্রাফিককে বিছিন্ন করতে সক্ষম।
(৫) এটা বিভিন্নভাবে কনফিগার করা যায় ফলে যে কোন কেউ তা নিজের প্রয়োজনমত ব্যবহার করতে পারে।


অসুবিধাসমূহঃ
(১) রাউটেবল নেটওয়ার্ক প্রোটোকল এর উপর ভিত্তি করে এটা পরিচালনা করা হয়।
(২) অন্যান্য নেটওয়ার্ক ডিভাইসের তুলনায় দাম বেশি।
(৩) layer-3 মাধ্যমে layer-1 এর ডাটা পর্যালোচনা করতে হয় বলে এটার গতি অত্যন্ত ধীর।
(৪) প্রাথমিক পর্যায়েই অনেক কনফিগার করতে হয় যা কষ্টসাধ্য ও সময়সাপেক্ষ।
(৫) কিছু কিছু রাউটারে মাঝে মাঝেই নেট ডিসকানেক্ট হয়ে যায়, ফলে এর উপর নির্ভরশীলতা অনেক কম।

প্রিয় পাঠক, ধৈর্যধারণকরে পুরো বিষয়টি মনোযোগের সাথে পাঠ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ভালোথাকুন, ভালো রাখুন।

0 likes | 1847 views

কামাল আতাতুর্কের মৃত্যু হয় কত খ্রীস্টাব্দে?

0 likes | 1947 views

SDHS এবং মাইক্রো SDXC মেমোরি কার্ডের মধ্যে পার্থক্য কি?

0 likes | 2735 views