আপনি কোন সাইটের মালিক সম্পর্কে জানতে চাইলে নিচের অ্যাড্রেজে প্রবেশ করুন ৷ এরপর সার্চ বক্সে সাইটের ওয়েব লিংক দিয়ে সার্চ করুন ৷ তাহলে মালিকের সব তথ্য পেয়ে যাবেন ৷ https://www.whois.com/whois
ঘূর্ণিঝড় ফণী নাম দিয়েছে বাংলাদেশ। এর অর্থ সাপ বা ফণা তুলতে পারে এমন প্রাণী। ইংরেজিতে (Fani) লেখা হলেও এর উচ্চারণ ফণী। কিভাবে এই নামটি এলো? বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা আঞ্চলিক কমিটি একেকটি ঝড়ের নামকরণ করে। যেমন ভারত মহাসাগরের ঝড়গুলোর নামকরণ করে এই সংস্থার আটটি দেশ। দেশগুলো হচ্ছে: বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, মায়ানমার, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, থাইল্যান্ড এবং ওমান, যাদের প্যানেলকে বলা হয় WMO/ESCAP। এ কারণে ২০০৪ সাল থেকে বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগরের উপকূলবর্তী দেশগুলোয় ঝড়ের নামকরণ শুরু হয়। সে সময় আটটি দেশ মিলে মোট ৬৪টি নাম প্রস্তাব করে। সেসব ঝড়ের নামের মধ্যে এখন ফণী ঝড়কে বাদ দিলে আর সাতটি নাম বাকী রয়েছে। এর আগে থেকেই যুক্তরাষ্ট্র বা অস্ট্রেলিয়া অঞ্চলে ঝড়ের নামকরণ করা হতো। ভারত মহাসাগরে ঘূর্ণিঝড়কে সাইক্লোন বলা হলেও আটলান্টিক মহাসাগরীয় এলাকায় ঘূর্ণিঝড়কে বলা হয় হারিকেন, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে বলা হয় টাইফুন।
কমলালেবুতে ➟ এসকরবিক এসিড
এটি একটি যন্ত্র যা জমি, জল, কাদা, বরফ, এবং অন্যান্য পৃষ্ঠের উপর ভ্রমণ করতে সক্ষম। হোভারক্রাফ্ট হল একটি হাইব্রিড জাহাজ , যদিও তা সামুদ্রিক জাহাজ হিসেবে নয় বরং পাইলট দ্বারা একটি বিমান হিসেবে পরিচালিত হয়। হোভারক্রাফ্ট তার কাঠামোর নিচে বৃহৎ পরিমাণে বায়ু উৎপন্ন করতে একটি হাপর ব্যবহার করে যা বায়ুমণ্ডলীয় চাপের সামান্য উপরে। কাঠামোর নিচের উচ্চ চাপ বায়ু এবং তার উপরে পরিবেশের নিম্ন চাপ বায়ুর মধ্যে আভ্যন্তরীণ বায়ু চাপ পার্থক্যে একটি লিফ্ট উৎপন্ন হয় , যা কাঠামোকে চলন্ত পৃষ্ঠের ( জলের ) উপরে ভাসতে সাহায্য করে । স্থিতিশীলতা কারণে, বায়ু সাধারণত কিছু স্লট বা গর্তর মাধ্যমে বাহিত হয়ে একটি ডিস্ক অথবা ডিম্বাকৃতির প্ল্যাটফর্মের চারপাশে ছড়িয়ে যায় , যা অধিকাংশ হোভারক্রাফ্টকে একটি বৃত্তাকার-আয়তক্ষেত্রাকার আকৃতি প্রদান করে । সাধারণত এই কুশন একটি নমনীয় আস্তরণ দ্বারা আবৃত থাকে , যা কোন ক্ষতি ছাড়া ছোট বাধা অতিক্রম করতে সাহায্য করে। হোভারক্রাফ্ট বায়ু-কুশন গাড়ি বা এ.সি.ভি হিসাবেও পরিচিত৷
এর পূর্ণরুপ সিকিউর সকেট লেয়ার ৷