নাসিমহায়দার

নাসিমহায়দার

নাসিমহায়দার

  • Not Specified | |
প্রশ্ন-উত্তর সমূহ 4.39k বার দেখা হয়েছে | এই মাসে 4.39k বার
3 টি প্রশ্ন দেখা হয়েছে 2.95k বার
1 টি উত্তর দেখা হয়েছে 1.44k বার
0 টি ব্লগ | 0 টি মন্তব্য | 1 টি প্রিয়

Recent Q&A

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০১৮ সালে এইচএসসি দিব। আমি কি এরপর ন্যাশনালে ভর্তি হতে পারব অনুগ্রহ করে সহায়তা করুন?

0 likes | 3060 views

মুফতি কাজী ইব্রাহিম?

মুফতি কাজী ইব্রাহিম সাহেবের ফোন নাম্বার ও ইমেইল এড্রেস কারো থাকলে দয়া করে আমার মেইলে প্রদান করে বাধিত করবেন। খুবই প্রয়োজন।

আমার মেইল : [email protected]


0 likes | 3669 views

কুরআন দ্বারা নিষিদ্ধ বিয়ে ছাড়া হাদীস দ্বারা বিয়ে অবৈধ করা হয়েছে কিনা?

আল্লাহ পাক কাকে কাকে বিয়ে করা অবৈধ একথা বলার পর বলেছেন -
“উল্লেখিত নারীগণ ব্যতীত আর সকলকে বিবাহ করা তোমাদের জন্য বৈধ করা হল; এই শর্তে যে, তোমরা তাঁদেরকে নিজ সম্পদের বিনিময়ে বিবাহের মাধ্যমে গ্রহণ করবে, অবৈধ যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে নয়।” (নিসাঃ ২৪)

প্রশ্ন হলো আল্লাহর ঘোষণায় যেসব বিয়ে অবৈধ সেগুলো ছাড়া হাদীসের দ্বারা কোন ধরনের বিয়ে অবৈধ করা হয়েছে কিনা?  যদি হয়ে থাকে তা সহীহ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত কিনা?

0 likes | 2503 views

এমন কোন মুফতি আছেন কি নিম্নোক্ত প্রশ্নের উত্তরটি সমর্থন করেন?

প্রশ্নঃ কোন লম্পট যদি শালী বা শাশুড়ির সাথে অথবা পুত্রবধূর সাথে ব্যভিচার করে, তাহলে তার বিবাহিতা স্ত্রী হারাম হয়ে যাবে কি?

উত্তরঃ এতে কোন সন্দেহ নেই যে, কোন মাহরামের সাথে ব্যাভিচার করা সবচেয়ে বড় ব্যাভিচার। কিন্তু কোন অবৈধ সম্পর্ক বৈধ সম্পর্ককে ছিন্ন করতে পারে না। অবৈধ ভাবে যৌন মিলন ঘটালেই সে তার স্ত্রী হয়ে যায় না এবং তার মা বা মেয়ে স্ত্রীর বন্ধন থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে উন্মুক্ত হয়ে যায় না।

মহান আল্লাহ কাকে কাকে বিবাহ হারাম— সে কথা বলার পর বলেছেন,

“উল্লেখিত নারীগণ ব্যতীত আর সকলকে বিবাহ করা তোমাদের জন্য বৈধ করা হল; এই শর্তে যে, তোমরা তাঁদেরকে নিজ সম্পদের বিনিময়ে বিবাহের মাধ্যমে গ্রহণ করবে, অবৈধ যৌন সম্পর্কের মাধ্যমে নয়।” (নিসাঃ ২৪)

যেখানে বৈধ মিলনের ফলে অনেক মহিলা হারাম হওয়ার কথা বলা হয়েছে, কিন্তু অবৈধ মিলন ব্যভিচার এর ফলে কেউ হারাম হবে কি না, সে কথা বলেননি। সুতরাং বুঝা যায় যে, উক্ত মহিলাগন ছাড়া অন্য কেউ হারাম নয়। হাদিসে কিছু মহিলার হারাম হওয়ার কথা বলা হলেও ব্যাভিচারের ফলে হারাম হওয়ার কথা বলা হয়নি। অথচ জাহেলি যুগে ব্যভিচারের প্রকোপ খুব বেশী ছিল। সুতরাং বুঝা যায় যে, কোন অপবিত্র সম্পর্ক কোন পবিত্র সম্পর্কের বন্ধনকে ধ্বংস করতে পারে না। ৫৮৬ (দ্রঃ ৭/৯০, আযওয়াউল বায়ান ৬/৩৪১, মুমতে ৫/২০৩)

0 likes | 1721 views